আল কুরআনুল কারীম (আরবী) প্রচলিত নুসখায় লেখা
এই কুরআনটি:
সংকলন: ইলাননূর সম্পাদনা পরিষদ
প্রবীণদের পড়ার স্বাচ্ছন্দ্য -- প্রামাণিক তথ্যসম্বলিত ‘মহিমান্বিত কুরআন, মর্মার্থ ও শাব্দিক অনুবাদ।
নিয়মিত সাইজের ছোট অক্ষরের তথ্যসম্বলিত ‘মহিমান্বিত কুরআন - মর্মার্থ ও শাব্দিক অনুবাদ’ পড়তে বয়স্কদের একটু অসুবিধা হয় বৈকি! তাই পাঠকের চাহিদার ভিন্নতার দিকে খেয়াল রেখে বড় ফন্টে দীর্ঘক্ষণ হাতে রেখে পড়ার উপযোগী দুই খন্ডের এই শুয়ুখ সংস্করণ। অনুসন্ধিৎসু পাঠকের জন্য বিষয়ভিত্তিক আয়াতের সূচী হয়েছে নূতন সংযোজন।
তাই আর দেরি কেন? আজই সংগ্রহ করুন।
Compiler: Dr Shehnaz Shaikh and Ms Kausar Khatri
Edition: III
Subject: The Glorious Quran (Hardcover) - Word for Word Translation
Specialty: The most useful translation of the Quran for English speaking people.
Are you reading or listening to the Qur'an without understanding? What else do you read, without understand? Regular study of the glorious Qur'an--the meaningful lexical translation will help you to understand the Qur'an, just like a child learning a language, In sha Allah!
If you are looking for a Quran translation in English that is easy to read, this is the perfect one for you! This Quran translation is literal and explicit-- you'll love it! It also includes:
a. Word for Word Translation.
b. A Brief Journey through Arabic Grammar.
c. Methodology of Learning to Understand Quran.
The global standard book quality in paper, printing, binding, typeset, cover design etc., makes this Glorious Quran, Word for Word Translation is a must-have for any Muslim household.
সংকলক: ইলাননূর সম্পাদনা পরিষদ
সংস্করণ: তৃতীয়
বিষয়: মহিমান্বিত কুরআনের মমার্থ ও শাব্দিক অনুবাদ
আপনি কি কুরআন না বুঝেই পড়ছেন, শুনছেন? কুরআন ছাড়া আর কী আপনি না বুঝে পড়েন, শোনেন?
মহিমান্বিত কুরআন, মর্মার্থ শাব্দিক অনুবাদের নিয়মিত অধ্যয়ন-- শিশুর ভাষা শেখার মতই আপনাকে কুরআন বুঝতে সাহায্য করবে, ইন-শা~আল্লাহ।
By মাওলানা মুহিউদ্দীন খান, আবুল ফিদা হাফিজ ইব্ন কাসীর আদ-দামেশ্কী রহ.
আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া মুফাসসির ও ইতিহাসবিদ আবুল ফিদা হাফিজ ইবনে কাসির আদ দামেশ্কী (রহ.) কর্তৃক আরবি ভাষা রচিত একটি ইতিহাস গ্রন্থ। আল্লাহ তায়ালার বিশাল সৃষ্টিজগতের সৃষ্টিতত্ত্ব ও রহস্য, মানব সৃষ্টিতত্ত্ব তথা মানব ইতিহাসের বিভিন্ন ঘটনা, নবী-রাসুলদের আগমন ও তাঁদের কর্মব্যস্ত জীবনের ইতিহাস বর্ণনা করা হয়েছে এ গ্রন্থে।
By সাইফুদ্দীন আহমেদ, আল্লামা সফিউর রহমান মুবারকপুরী (রহ.)
আর রাহীকুল মাখতূম: একটি অনবদ্য সীরাত-গ্রন্থ। নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সীরাত পর্যালোচনায়, সীরাতের ঘটনামালার সুসংহত ও মনোজ্ঞ উপস্থাপনায় বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি সত্যিই এক নজিরবিহীন রচনা।
আল কুরআনুল কারীম, হাদীসে নববী ও বিশুদ্ধ আছার এবং ঐতিহাসিক বর্ণনার নির্যাস বের করে প্রাজ্ঞ লেখক তাঁর এ বইটি সুবিন্যস্ত করেছেন।
ইসলামি ইতিহাস গ্রন্থটি মিশরের দুই প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ ও ইসলামি স্কলার কাসিম আবদুল্লাহ ইবরাহিম ও মুম্মাদ আবদুল্লাহ সালিহ-এর তত্ত্বাবধানে মিশরকেন্দ্রিক ফরিকুল বুহুস ওয়াদ দিরাসাতিল ইসলামিয়া (ইসলামি গবেষণা ও অধ্যয়ন পরিষদ) হতে প্রকাশিত ইতিমধ্যে যা চল্লিশবারের অধিক পুনঃমুদ্রিত হয়েছে।
বইটিতে লেখক শুধু ইতিহাস বর্ণনা করেই ক্ষান্ত হয়নি বরং এ থেকে অর্জিত শিক্ষা তুলে ধরেছেন। সাথে সাথে ইতিহাস সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তি বর্গের পরিচিতি নিয়ে আলোচনা রয়েছে। বইটির দ্বিতীয় খন্ডের শেষে মুসলিম, খ্রিষ্টান উভয় শিবিরের ব্যাক্তিবর্গের পরিচয় রয়েছে। এতে পাঠক কোন ব্যাক্তি সম্পর্কে জানতে চাইলে সেখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। এছাড়াও পরিশেষে নির্ঘন্ট যুক্ত করা হয়েছে। ফলে পাঠক কোন স্থান সম্পর্কে ভুলে গেছে টীকা দেখে নিতে পারবেন।
পুরো ইতিহাস যেহেতু মোট ছয় খন্ডে হবে তাই প্রকাশনীর সম্পাদনা পর্ষদ কর্তৃক বাকি ইতিহাসগুলো পরিশেষে সংক্ষেপে তুলে ধরা হয়েছে যেন পাঠক অল্প হলেও প
আন্দালুস, শব্দটিও হয়তো অনেকের কাছে অচেনা। অথচ যিনি এর ইতিহাস জানেন, এই ছোট্ট শব্দটিই তার হৃদয়ে আলোড়ন সৃষ্টি করার জন্য যথেষ্ট। কিভাবে মুসলিম বীর সেনা তারিক বিন যিয়াদ মাত্র ৭ হাজার সৈন্য নিয়ে এক লক্ষের অধিক সদস্য নিয়ে গঠিত জালিম শাসক রডারিকের বাহিনীকে পরাজিত করলেন তা আজও সবাইকে অবাক করে দেয়। লোভের তাড়নাই সে মুসলিম বাহিনী শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয় ইউরোপ দখল করতে গিয়ে।
আন্দালুস ছিল জ্ঞান-বিজ্ঞানের অভয়ারণ্য। দীর্ঘ ৮০০ বছর মুসলিমরা কিভাবে ইনসাফের সাথে এ অঞ্চল শাসন করেছেন তা জানা যাবে এ বইয়ে।বিজয়ী দলের রণকৌশল সম্পর্কে এ বইয়ে ধারণা দেয়া আ
আপনি যদি পাশ্চাত্য সভ্যতা ও ইসলামি সভ্যতার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে সভ্যতার এপিঠ ওপিঠ বইটি আপনার জন্যই। এছাড়াও বইতে পাবেন পাশ্চাত্য সভ্যতা কিভাবে মুসলমানদের উন্নয়ন ও অগ্রগতি তরান্বিত করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আরো জানতে পারবেন ইসলামি সংস্কৃতি সম্পর্কে যা এমন এক সংস্কৃতি যা কোন দেশ, ভাষা কিংবা বর্ণে সীমাবদ্ধ নয়।
পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব শেষ নবি মুহাম্মাদে আরাবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনী আমাদের সকলের জানা উচিত। যদিও মহানবির জীবনী নিয়ে হাজারো বই বিভিন্ন ভাষায় প্রকাশ করা হয়েছে, তদুপি “সিরাতুর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যাঁর পদচারণায় ধন্য পৃথিবী ” বইটি পাঠকের জ্ঞানের পরিধি বিস্তৃত করবে। একটি প্রবাদ বাক্য আছে প্রতিটি ফুলের আলাদা আলাদা ঘ্রাণ। তেমনি প্রতিটি সিরাতের বইয়ে আলাদা আলাদা সুবাস(জ্ঞান) রয়েছে।
বইটি মূলত ❝শায়খ মুহাম্মাদ বিন সালিহ আল - মুনাজ্জিদ❞ হাফিজাহুল্লাহ - এর পরিচালিত ওয়েবসাইট islamqa.info এর একটি প্রশ্ন ❝কীভাবে বরকত লাভ করা যায়?❞ তার অনুদিত রূপ; এরপর বইটি বাংলা ভাষাভাষী মানুষের কাছে পৌঁছাতে কিছু সংযোজন, বিয়োজন করা হয়েছে।
খুশুখুযুর সহিত সালাতের মাধ্যমেই একজন মুমিনের সফলতা। সালাতের নিগুঢ় রহস্য, সুগভীর মর্ম, লক্ষ্য-উদ্দেশ্য, রুকুতে নতশির, উদাসীনতার চক্রব্যূহ ভেদ করে সালাতকে কীভাবে প্রাণবন্ত করা যায়, কীভাবে কিরাতে কালামুল্লাহ'র মায়ায় নিজেকে আবিষ্ট করতে হয়, কীভাবে দেহমন একত্রিত করে সিজদায় নিজেকে সঁপে দিতে হয় ইত্যাদি সালাত সম্পর্কিত বিষয় নিয়েই সন্দীপন প্রকাশনীর নতুন উপহার 'মনের মতো সালাত'। 'মনের মতো সালাত' বইটি পাঠকের হৃদয়কে করবে জাগ্রত, মোহাবিষ্ট। অনুপ্রাণিত করবে সেই সালাতের প্রতি যে সালাতে আল্লাহর সঙ্গে নিবিড় আলাপে মেতে ওঠা যায়, মুক্বররবিনদের অন্তর্ভুক্ত হওয়া যায়।
তাকওয়া: মুমিনের সম্বল
তাকওয়া হচ্ছে মুমিনের সম্বল, আখিরাতের সফরের গুরুত্বপূর্ণ পাথেয়। যার মাঝে তাকওয়া নেই, সে ভালো-মন্দের পার্থক্য করতে পারে না। কারণ, তাকওয়ার বদৌলতেই মানুষ ফুরকান (ভালো-মন্দের পার্থক্যকারী গুণ) লাভ করে। তাকওয়া বা আল্লাহভীতিই মানুষকে মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে, আর ভালো কাজে উৎসাহী করে।
তাকওয়া মুত্তাকীদের বৈশিষ্ট্য, পাথেয় লাভের পথ। তাকওয়া মানুষকে জান্নাতের পথে পরিচালিত করে, জাহান্নামের পথ থেকে দূরে সরিয়ে রাখে। তাকওয়ার মাধ্যমেই অর্জিত হয় আল্লাহর সন্তুষ্টি।
আলিমদের প্রতি আল্লাহর ওয়াদা বইটি তাকওয়ার মাহাত্ম নিয়েই। এই বইতে তাকওয়া নিয়ে
কেন পড়বেন তোমাকেই বলছি বইটি?
সবাই তো আল্লাহর প্রিয় হতে চায়, জান্নাত পেতে চায়। কিন্তু জান্নাত পাওয়ার জন্যে যে পথে চলা দরকার, সে পথ খুঁজে না। সে পথে চলে না।
আসলে জীবনকে নিয়ে আমরা ভাবি না। হেলায়-ফেলায় নিজেদের সময়গুলো নষ্ট করি। আল্লাহর দেওয়া নিয়ামতকে ভুলে যাই আমরা। গাফিলতিতে ডুবে থাকি। তাই সত্যের পথ আর খোঁজা হয়ে ওঠে না।
কিছু বই আছে, যেগুলো পড়তে গেলে পাঠক একটা ধাক্কা খায়। সেই ধাক্কায় জীবনটা মোড় নেয় সীরাতে মুসতাকীমের পথে। জীবনকে তখন নতুনভাবে আবিষ্কার করা যায়। আল্লাহর রঙে নিজেকে সাজিয়ে নেওয়া যায়। ঠিক তেমনি একটি বই “তোমাকেই বলছি”।
হালাল উপায়ে কীভাবে সম্পদ উপার্জনের দারুণ টিপস
ওউমার সৌল এর 'সম্পদ গড়ার কৌশল' বইটি এককথায় অনবদ্য। ভিন্ন আঙ্গিকে রচিত। সেরা ঊনিশ মুসলিম উদ্যোক্তার সাফল্যগাঁথাই বইটির মূল বিষয়বস্তু। তাঁরা হালাল উপায়ে কীভাবে সম্পদ উপার্জন করেছেন সেইসব দিককে পর্যায়ক্রমে দশটি মূলনীতিতে সাজানো হয়েছে। সম্পদ বৃদ্ধির দারুণ দারুণ টিপস ব্যক্ত করার পাশাপাশি সম্পদ বৃদ্ধির পথে সম্মুখীন হওয়া বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের কথা এবং তা মুকাবিলা করার উপায়ও বর্ণিত আছে। যারা রিজিকের পেরেশানিতে ভুগছেন, হালাল রিজিকে বারাকাহ চান কিংবা একজন সফল উদ্যোক্তা হতে চান - এই
তিউনিসিয়ায় পঞ্চাশ বছর ধরে মাত্র দু জন প্রেসিডেন্ট শাসন করার নামে শোষণ করেছে। জনগণের নিজিস্ব সত্ত্বাকে ধ্বংস করতে, জনগণের ধর্ম, তাদের শিক্ষা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে নিরবচ্ছিন্ন যুদ্ধ চালিয়েছেন।
অবশেষে ২০১১ সালের অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়। লেখক তিউনিসিয়ার ইতিহাস বইতে এসব ঘটনার চমকপ্রদ এবং লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছেন।
এতোই করুণ সময় পার করছে জাতিটা যে, মাঝেমধ্যে প্রায় চোখে পানি আসার উপক্রম হয়েছিল।
তারপরও বলতে হবে মুসলমান রা তাদের বিপ্লবের ফসল ঘরে তুলতে পারে নি।
তাতার আমাদের মুসলমানদের জন্য সবসময়ই প্রাসঙ্গিক। বর্তমান সময়ে আরো বেশি প্রাসঙ্গিক। দোয়া করি এটি আমাদের তরুণদের হাতে হাতে উঠে আসুক। ‘ওয়া ইসলা..মা….হ’ বলে আইনে জালুতের মাঠে কুতযের সেই পাষাণ নিনাদ আমাদের রক্তে কাঁপন ধরাক। মাওলানা আবদুল আলীম অনূদিত এই গ্রন্থ তার বিষয় তথ্যশক্তি টার্গেট এবং ভাষার সৌকর্যে আমাদের বাঙলা সাহিত্যে একটি উত্তম সংযোজন বলে বিবেচিত হবে। ইনশাআল্লাহ
আল-কুরআনকে নিয়ে যুগ যুগ ধরে গবেষণার পর গবেষণা, বইয়ের পর বই রচিত হয়ে এসেছে - তবুও যেন বারবার তার অমৃতরস পান করতেই ইচ্ছে করে। এই আস্বাদনকে আরও মধুরতম করতেই হাত বাড়িয়েছে সন্দীপন প্রকাশন।
ড. ইয়াদ কুনাইবীর রচিত 'কুরআন জীবনের গাইড লাইন' বইটিকে প্রাঞ্জল ভাষাশৈলীর আদলে অনুবাদ করেছেন আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দুল জলিল।
তেত্রিশটি কৌতূহলপূর্ণ, আকর্ষণীয় শিরোনামে সজ্জিত বইটির পাতায় পাতায় ঠিকরে পড়ছে কুরআনের নূর, জ্বলজ্বল করে উঠছে আত্মিক পরিশুদ্ধির প্রতিকার, ভেসে উঠেছে আদমসন্তানের নানাবিধ জাগতিক-আত্মিক সমস্যার রিমেডি। অধ্যয়নের মুহূর্তরা নতুন করে হৃদয়ঙ্
ইসলামের ইতিহাসে অন্যতম আলোচিত এক চরিত্রের নাম আব্বাসি খলিফা খলিফা হারুনুর রশিদ। এ নামের সঙ্গে পরিচিত নয় এমন মানুষের সংখ্যা খুবই নগন্য। কারণ তার শাসনামল ছিল ইসলামি সভ্যতা-সংস্কৃতির চরম উৎকর্ষের যুগ। জ্ঞান-বিজ্ঞান, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি তখন উন্নতি-অগ্রগতির শিখরে পৌঁছে ছিল বলে এ সময়টিকে ইসলামের স্বর্ণযুগ বলা হয়। সে সময়ে বাগদাদ হয়ে উঠেছিল জ্ঞান, সংস্কৃতি ও বাণিজ্যের সূতিকাগার। দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন জ্ঞান আহরণ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে সেখানে ছুটে যেত। আরোও জানুন -
মরীচিকার মায়াজালে বিপর্যস্ত জীবন, ছুটে চলেছি গন্তব্যহীন কোনো প্রান্তরে। কখনো কি মনে প্রশ্ন জাগেনি, কে আমি? আমার গন্তব্য কোথায়? আমাকে কেন সৃষ্টি করা হয়েছে? এই প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর খুজে পাবেন এই বইটিতে ইনশা আল্লাহ।
বিষয়ঃ জীবন গঠন, আত্মোন্নয়ন।
বিশেষত্ত: বাংলা ভাষাভাষী মানুষদের জন্য সুপরিকল্পিত ক্যারিয়ার গঠনে তথ্য সম্বলিত একটি উপযোগী বই।
আমরা সবাই জীবনে সফল হতে চাই। নিজের সামর্থ্যের সর্বোচ্চ ব্যবহারের উপর নির্ভর করে আমরা কতটুকু সফল হবো। সামর্থ্যের সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে প্রথমে প্রয়োজন যথাযথ ক্যারিয়ার প্ল্যান তথা ক্যারিয়ার নির্বাচন।
মুসলিমদের জন্য অনুকরণ এবং অনুসরণ দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, এই দুটি বিষয়ের প্রয়োগ সঠিক না হলে ঈমান হয় প্রশ্নবিদ্ধ। পৃথিবীর সকল মানুষ মুসলিম নয়, আছে নানা ধর্ম, নানা সংস্কৃতি। যার কারণে অনুকরণ ও অনুসরণ করার বিষয়ে এসেছে সতর্কতা ও নির্দেশনা। সর্বোপরি অমুসলিমদের সংস্কৃতির কতটুকু গ্রহণীয়, এবং কতটুকু বর্জণীয়—তা নিশ্চিত হওয়া আবশ্যক হয়ে পড়েছে। আর এই বইটিতে এই বিষয়সমূহ পরিষ্কারভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হয়েছে।
আমরা কি ভালো মানুষ হতে চাই যেন সমাজের সবাই আমাদেরকে ভালো মানুষের তকমা দেয়?
যেটাই চাই না কেন, যেই দুনিয়াতেই চাই না কেন সবার আগে কলবকে পরিশুদ্ধ করতে হবে। এর কোন বিকল্প নেই। নবীজি বলেছেন মানুষ যখন অন্যায় করে তখন কলবে একটি দাগ পড়ে, আবার যখন তওবা করে তখন দাগটি মুছে যায়।
মুলত কলব একটি আয়নার মতো। আয়না সবসময় পরিস্কার রাখতে হয় নিজেকে দেখার জন্য। তেমনি ভালো মানুষ হতে গেলে , আল্লাহকে পেতে হলে কলব পরিষ্কার রাখতে হওঁয়।
যেহেতু কলব দেখা যায় না, ছোয়া যায় না তাই তাকে বিশুদ্ধ করা কঠিন। ইসলামিক তরিকা মতে কলবকে পরিষ্কার করে জ
শরীরের সমস্যা দেখা যায় বা সহজে নির্ণয় করা যায়। কিন্তু অন্তরের সমস্যা বোঝা বেশ কঠিন। কিছু কিছু মানুষের অন্তরগুলো ভীষণ রকমের কুৎসিত , নেকড়ে বাঘের থেকেও ভয়ঙ্কর- কিন্তু বাহ্যিক হাসি নয়ন ভুলানো।
এই চরিত্রের মানুষগুলো যখন সমাজের উচ্চস্তরে প্রতিষ্ঠা লাভ করেতখন সমাজের সাজানো কাঠামোগুলো একে একে ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যায়।
মানুষ এটা সেটা করতে থাকে কিন্তু মূল সমস্যাটা নির্ণয় করা যায় না। মূলত অন্তরগুলোকে পরিশুদ্ধ করতে পারলে সমাজটা অনেক বেশী সুন্দর হতো।
কিন্তু অন্তরের অসুখ সম্পর্কে আমরা কি যথেষ্ট ওয়াকিবহাল? ইসলাম সর্বপ্রথম এই সমস্যাগুলো চিহ্নিত করেছে , সঠিক
বাহ্যিক শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে আমরা যতটা সচেতন অন্তরের অসুস্থতা নিয়ে আমরা ততটাই বেখবর!
লোভ, হিংসা, ক্রোধ ইত্যাদি আমাদের অন্তরকে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। আমরা দিন দিন হারিয়ে ফেলছি হিতাহিত জ্ঞান। সমাজে এত দুষ্টু লোকের প্রভাব আজ অত্যধিক। কেন?
কারণ তাদের অন্তর অসুস্থ। মানুষের অন্তরের রোগ গুলো দূর করতে না পারলে জগত সংসারে সুখ ও শান্তি সুদূর পরাহত। অন্তর পরিশুদ্ধির কাজটা তাই শুরু করতে হবে পারিবারিক বলয় থেকে।
তার জন্য প্রয়োজন ইসলামিক অনুশাসন ও তার সুন্নাহমাফিক যথাবিহিত প্রয়োগ।
আমাদের দেশের নারীদের হুজুর (সাঃ) সম্পর্কে হয়তো অনেক কিতাব পড়েছেন, কিন্তু নবীজি সম্পর্কে জানলেও নবীজির জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ উনার পবিত্রা স্ত্রীগণ যারা আমাদের কাছে মহাসম্মানের পত্র অর্থাৎ উম্মুল মুমিনীন উনাদের সাথে খুব একটা পরিচিত হন।
তাদের ব্যাপারে কতটুকু আগ্রহ দেখিয়েছি। পারিবারিক জীবনে কিভাবে শত অভাব-অনটনের মধ্য তারা তাদের জানের টুকরা নবীজি (সাঃ) কে আগলে রেখেছিলেন তার ব্যাপারে আমরা বেখবর।
ভুলে গেলে কিন্তু চলবে না ঘরের শান্তি বড় শান্তি। তীব্র অভাব অনটনের মধ্যে স্বামীর সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে, সব কিছু গুছিয়ে ভালোবাসার বন্ধন অবিচ্ছেদ্য রেখে সংসার ক
আল্লাহকে পেতে হলে নবীকে মানতে হবে সর্বাবস্থায়। যেখানেই থাকি না কেন তাকে কথা কাজে পুঙ্খনাপুঙ্খভাবে অনুসরণ করতে হবে নচেৎ আখেরাত বরবাদ। দুনিয়াতেও হতে হবে লাঞ্জিত- হুজুরের প্রতিটি কথা,কাজ এবং নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করাই তো মুমিনের কাজ।
কাজেই মুমিন যদি হতে চাই তবে হুজুর (সাঃ) এর জীবনকে করতে হবে নিজের লক্ষ্য। তার হাদিস অধ্যায়ন করতে হবে, বুঝতে হবে , কর্ম পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।
আর সেজন্যই ইলমের কোন বিকল্প নাই। তার সাথে থাকতে হবে নেক আমল।
তবেই পাওয়া যাবে মহাসাফল্য……।
সবাই বোধ করি জানি যে লজ্জা ঈমানের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। লজ্জাশীল মানুষের ঈমান মজবুত হয়। অন্যদিকে বেহায়াপনা এবং অশ্লীলতায় নিমজ্জিত লোকের ঈমান নড়বড়ে থাকে, অনেক ক্ষেত্রে সেটা থাকেই না। সেজন্য ইসলামের সাথে লজ্জা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। শুধু নিজের শরীরের দিকে নয়, ফেরেশত্ অন্য মানুষ, পরনারীদের প্রতি লজ্জা শরমের একটি বিষয় রয়েছে।
বস্তুত এ বিষয়ে খুব বেশি কিতাবাদি পাওয়া যায় না।
এজন্য কিতাবটি এ বিষয়ে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সহায়িকা পুস্তক হতে পারে। কি করলে মানুষের লজ্জাবোধকে জাগ্রত করা যায়, বেহায়াপনা অশ্লীলতা থেকে রক্ষা পাওয়া যায় তা বিশদভাবে
দাম্পত্য জীবন সুখী করে তুলতে আমাদের গবেষণার অন্ত নেই. এই কনসালটেন্ট, ঐ সাইকোলজিস্ট, এই পুস্তক ঐ কিতাব ইত্যাদি নানারকম সল্যুশন নিয়ে ঘাটাঘাটি করে আমরা দুনিয়া উদ্ধার করে ছাড়ছি। কিন্তু আসল জিনিসটা নিয়ে কখনোই নজর দিচ্ছিনা।
-আর তা হচ্ছে ইসলামিক অনুশাসন। ইসলাম কিভাবে দাম্পত্য জীবন সুন্দর করার টিপস গুলো দিয়েছে তা যদি আমরা না করি আর না মেনে চলি এতো ঢাক ঢোল পিটিয়ে কোনলাভ হবে না এটা নিশ্চিত।
আমাদের দাম্পত্য জীবন সুখী স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে হলে ইসলামের কাছে ফিরে যেতেই হবে, ইসলামের নিয়ম নীতি মানতেই হবে। তবে আসবে কাঙ্খিত শান্ত……।
জীবন মানে কি পাগলের মতো অর্থের পিছনে ছোটা?
জীবন মানে কি স্ট্যাটাস মেইন্টেইন এর নাম?
আসলে জীবনের অর্থ কি আমরা তাই ভুলে গেছি। মৃত্যুর পরেই আসল জীবন , যেই জীবন আমাদের জন্য অপেক্ষমান- সে সম্পর্কে আমরা একেবারেই বিস্মৃত হয়ে গেছি।
ফলাফল নিজের চোখেই দেখতে পাবো। আরো জানতে হলে পড়তে হবে বইটি।
ঈমান বাড়ানো চর্চার বিষয়, ঈমান ধরে রাখার বিষয়।
এটি এমন একটি মহামূল্যবান রত্ন যা সারাক্ষণ পাহারা দিয়ে রাখতে হয়। পাপ করলে এর পরিমাণ যেমনি কমে যায় তেমনি নেক আমল করলে ঈমান বেড়ে যায়। কিভাবে ঈমান ধরে রেখে ঈমান বাড়াতে হবে সে বিষয়ে জানতে হলে পড়তে হবে বইটি।
হাজারো সমস্যার পাশাপাশি নতুন করে এক ভয়াবহ অশান্তি আমাদের সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে তার নাম আত্নহত্যা বা সুইসাইড।
একজন মানুষ নানামুখী চাপে বিভ্রান্ত হয়ে নিজের জীবন বিলিয়ে দিচ্ছে অকাতরে!!!! ভুলে যাচ্ছে এই জীবনটা তার নিজের না, আরেকজনের দেওয়া। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের নেয়ামত। কিন্তু এই মহা মূল্যবান নেয়ামত ছুড়ে ফেলে দিচ্ছে নির্দ্বিধায়, কেন?
অধঃপতন কিভাবে বাঁচাতে হবে সমাজকে জানতে হলে বইটি সহায়ক হবে নিশ্চিতভাবে বলা যায়।
নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও কিছু কিছু মানুষ ইসলামের স্পর্শ পেয়ে ধন্য হন। তারা তাদের নিজেকে তো বটেই আশপাশের জগতকেও পরিবর্তন করে ফেলেন।
পরিবর্তনের আশ্চর্যজনক একটি ঘটনা উল্লেখ রয়েছে এ বইটিতে। বইটি পুরোপুরি আত্মজীবনীমূলক কিভাবে একটা মানুষ ইসলামের উপর ভরসা রেখে সামনে এগিয়ে যেতে পারে সমস্ত বাধা কে দুপা মাড়িয়ে তার জ্বলন্ত প্রমাণ এই আত্নজীবনীমুলক বইটি।
ফিতনা এখন সর্বগ্রাসী। নিজের ব্যক্তি জীবন থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক মহল পর্যন্ত ফিতনার জাল সুনিপুণভাবে ছড়িয়ে দেয়া আছে।
দেশি-বিদেশি চক্র তাদের ষড়যন্ত্রের নীলনকশা সম্পূর্ণভাবে বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে নীরবে। এ লক্ষ্যে মুসলমানকে এখনই সচেতন হতে হবে। শুধু নিজের বুদ্ধিতে কাজ করলে সাফল্য আসবেনা,
ইসলামের আলোকে করতে হবে এর সমাধান এবং তা অতি দ্রুত সময় ফুরিয়ে যাবার আগেই।
আমাদের মুসলিম উম্মাহর ডানে বামে উপরে নিচে সবথেকে ফিতনা নাগপাশ এর মত ফিতনা পেচিয়ে ধরেছে।
এই মহা বিপদ থেকে উদ্ধারের উপায় কি? ফিতনা সমুদ্র কিভাবে সাঁতরে মনজিলে মকসুদে পৌঁছে যাবে? আর এর সাথে নির্জনবাসের সম্পর্ক কোথায়?
জানতে হলে বইটি পড়তে হবে এক নিঃশ্বাসে।
নেক আমল ছাড়া কবরে আর কোন কিছুই নেওয়া যায় না। না পড়ালেখা, না চাকরী, না টাকা পয়সা। আসলে আমাদের জীবনে নেক আমলই একমাত্র লক্ষ্য হওয়া প্রয়োজন।
এ নিয়ে আমাদের যথেষ্ট সতর্কতার অভাব রয়েছে। তাই সময় থাকতেই সাবধান হতে হবে। আখেরাতের সামান সংগ্রহ করতে হবে অত্যন্ত দ্রুত সময় শেষ হয়ে যাবার আগেই।
হাবিজাবি কত কি হোমরা চোমরা মানুষের জীবন কাহিনী তো আমরা গোগ্রেসে পড়ি অথচ কয়জন সাহাবী (রা;) এর জীবনকাহিনী আমরা পড়েছি। হুযুর (সাঃ) নিজে বলেছেন, আমার সাহাবীরা হচ্ছে নক্ষত্র স্বরূপ।
অন্যান্য সাহাবীদের মধ্যে হযরত বেলাল (রাঃ) বিশেষ একটি স্থান রয়েছে।
তিনি ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন, শুধু তাই নয় হাশরের মাঠে হুজুর সাল্লাল্লাহু সাল্লাম যে ঘোড়ায় চড়ে বসবেন তার লাগাম টেনে ধরবেন আমাদের সবার প্রিয় এবং পরম শ্রদ্ধেয় হযরত বেলাল (রাঃ) এবং সবার আগে তিনি প্রিয় নবীজী কে নিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করবেন!
ভাবুন একবার, কেমন হবে সেই দৃশ্য । সুবহান আল্লাহ!!!
ইসলাম কায়েম হতে হবে সর্বত্র…।
তাই সেটা শুরু করতে হবে পরিবার এবং ব্যক্তি জীবন থেকেই। পরিবার হচ্ছে জ্ঞানের সূতিকাগার । এই জায়গায় যদি ইসলাম না থাকে উপরে পর্যায়গুলোতে ইসলামের ছিটেফোঁটাও পাওয়া যাবে না।
সুতরাং সময় থাকতে সন্তানকে এবং নিজেকে শিক্ষিত করে তুলতে হবে ইসলামী শিক্ষায়। এবং সেটা শুরু করতে হবে একদম প্রাথমিক পর্যায় থেকেই।
By শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ
ইলেকট্রনিক গেমস এবং কমার্শিয়াল সেন্টার এর ফেতনা নতুন কিছু নয়…
গত প্রায় দুই তিন দশক ধরে চলছে আমাদের উপর এই ফেতনার মহাসুনামি। ছোট ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে উঠতি বয়সী কিশোর সবার ভবিষ্যৎ যেন তছনছ হয়ে যাচ্ছে এ ফেতনার ফাঁদে পড়ে।
উপায়তো বের করতেই হবে। চলুন বইটি পড়ে আরো বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
দ্যা রিভার্টস বা ফিরে আসার গল্প। বইটিতে আমরা জানবো পশ্চিমা দুনিয়ায় আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধার মধ্যে বেড়ে উঠেও কি করে মানুষ শান্তির আশায় হন্যে হয়ে ঘুরছে। আমরা জানবো, কি করে তারা খুঁজে পেলেন জীবনের আসল উদ্দেশ্য, আলোর পথ। জেনে নিবো অতীত মুছে ফেলে নতুন জীবন গড়তে কোন জিনিস তাদের উদ্বুদ্ধ করেছে।
মানুষ, জীবন এবং মহাবিশ্ব সম্পর্কে ধারনাগুলো মানুষের মাঝে বিশ্বাসের ক্ষেত্র তৈরি করে। যার ভিত্তিতেই সে তার জীবনপদ্ধিতি পরিচালনা করে থাকে। মানব ইতিহাসে একটি গ্রেটেস্ট কোয়েশ্চেন নামে পরিচিত, আমি কোথা থেকে এসেছি? আমার গন্তব্য আসলে কোথায়? আর আমার কাজ কি এখানে? কেউ উত্তর খুঁজে পায়, আবার কেউবা এই তিনটি বিষয়ের সমন্বয় সাধনে ব্যর্থ হয়ে সংশয়ের বীজ বুনে যায়, ধীরে ধীরে নাস্তিকতার দিকে ধাবিত হয়।
কিছু গ্রিক দার্শনিকের উক্তি রয়েছে,
আমাদের ধর্ম ইসলাম এতটাই আধুনিক এবং বিজ্ঞানসম্মত যে বহু সময় তো বিধর্মীরাও এর পরিপূর্ণতা দেখে হতবাক হয়ে যায়। তারই একটি উৎকৃষ্ট প্রমাণ এই কিতাবটি।
লেখক এখানে দেখিয়েছেন সনাতনী হিন্দু ধর্মের সাথে ইসলামের সাংঘর্ষিক একটি চিত্র। তুলে ধরেছেন হিন্দু ধর্মের বিভিন্ন অসারতা এবং অযৌক্তিক বিষয়গুলো। অন্যদিকে স্বকীয়তা এবং নিজ গুনে মহীয়ান। এই বিষয়টিরই একটি দারুন বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে বইটিতে।
কনটেম্পোরারি রিলিজিয়ন নিয়ে যারা ঘাটাঘাটি করেন তাদের জন্য সংগ্রহে রাখার মত একটি বই।
বুজুর্গদের সোহবত উপরে উঠার তথা আল্লাহকে পাওয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। মানুষ যদি একজন মানুষ বানানেওয়ালা পেয়ে যায় তবে সে লোহা থেকে সোনায় পরিণত হয়ে যায় খুব তাড়াতাড়ি। যিনি আল্লাহ তা'আলা মানুষের সংস্পর্শ থাকেন তিনি খুব সহজেই তার মঞ্জিল ভক্তদের পৌঁছে যান অন্যদিকে তেমনি সোহবতের নেয়ামত থেকে বঞ্চিত তারা অন্ধকারে হাবুডুবু খেতে থাকেন। মূলত উড়োজাহাজ যেমন জিপিএস সিস্টেম ছাড়া বর্তমান যুগে চলতে পারে না তেমনি মানুষও আল্লাহ ওয়ালাদের সংস্পর্শ ছাড়া কখনই নিজেকে বিপদ আপদ থেকে তথা শয়তানের ধোঁকা থেকে বাঁচাতে পারে না। তাই আল্লাহওয়ালাদের সোহবতে থাকা অতীব জরু
হুযুর সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বলেছেন, “সুসংবাদ গুরাবাদের জন্য”। তিনি আরও বলেছেন ইসলাম গরিব ছিল আবার এটা গরিব অর্থাৎ অপরিচিত হয়ে যাবে এবং মদিনায় ফিরে যাবে- বর্তমান জমানার ইসলামের সাথে মদিনার ইসলামের সাদৃশ্য কতটুকু? মদীনার ইসলাম কি আমাদের জীবনের এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে আছে? আমরা যে ভার্সনের ইসলাম মানছি তার কি কোন গ্রহণযোগ্যতা আল্লাহর কাছে আছে? বিস্তারিত জানতে হলে বইটি পড়তে হবে।
মানুষ সৃষ্টির প্রথম থেকেই যে আমাদের পিছে সার্বক্ষণিকভাবে লেগে আছে তার নাম হচ্ছে শয়তান। তার প্রতারনা এবং ধোঁকার হাত কতটা সুবিস্তৃত তা সাধারন মানুষের কল্পনার বাহিরে । অনেক বড় বড় আলেমও তার ধোকায় পড়ে যায় । শয়তানের ধোঁকা থেকে বাঁচতে না পারলে জাহান্নাম অনিবার্য। আল্লাহর রাসূল আমাদের বিভিন্ন পদ্ধতি শিখিয়েছেন কিভাবে শয়তানের হাত থেকে বাঁচা যায়। এই কিতাবটি সেই আঙ্গিকেই লেখা।
অলস মানুষের লক্ষ্য পুরনের আকাঙ্খা আর চাটাইয়ে শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখা একই কথা। আলস্য কাউকে গ্রাস করলে তার দুনিয়া এবং আখেরাত উভয়ই বরবাদ। তাই লেখক সমস্যার পাশাপাশি সমাধান এর পথও বাতলে দিয়েছেন। এখন এগুলো অনুসরণ করে সামনে এগিয়ে চলার পালা। আলস্য কে ঝেড়ে ফেলুন চিরতরে।
আমরা আমল করি কিন্ত করে তৃপ্তি পাই না। দোয়া করি কিন্ত কবুল হয় না। রোযা রাখি, হজে যাই কিন্ত এতো কিছুর পরেও সত্যিকারের মুমিন হতে পারি না। কিন্তু কেন? পরীক্ষা করে দেখুন তো আমাদের ভিতরে ইখলাস আছে নাকি রিয়া বা লোক দেখানো ইবাদত আছে…