Best Sellers in Quran and Hadith (কুরআন ও হাদিস ) Collections by iLannoor Publication
সংকলক: ইলাননূর সম্পাদনা পরিষদ
সংস্করণ: তৃতীয়
বিষয়: মহিমান্বিত কুরআনের মমার্থ ও শাব্দিক অনুবাদ
আপনি কি কুরআন না বুঝেই পড়ছেন, শুনছেন? কুরআন ছাড়া আর কী আপনি না বুঝে পড়েন, শোনেন?
মহিমান্বিত কুরআন, মর্মার্থ শাব্দিক অনুবাদের নিয়মিত অধ্যয়ন-- শিশুর ভাষা শেখার মতই আপনাকে কুরআন বুঝতে সাহায্য করবে, ইন-শা~আল্লাহ।
Compiler: Dr Shehnaz Shaikh and Ms Kausar Khatri
Edition: III
Subject: The Glorious Quran (Hardcover) - Word for Word Translation
Specialty: The most useful translation of the Quran for English speaking people.
Are you reading or listening to the Qur'an without understanding? What else do you read, without understand? Regular study of the glorious Qur'an--the meaningful lexical translation will help you to understand the Qur'an, just like a child learning a language, In sha Allah!
If you are looking for a Quran translation in English that is easy to read, this is the perfect one for you! This Quran translation is literal and explicit-- you'll love it! It also includes:
a. Word for Word Translation.
b. A Brief Journey through Arabic Grammar.
c. Methodology of Learning to Understand Quran.
The global standard book quality in paper, printing, binding, typeset, cover design etc., makes this Glorious Quran, Word for Word Translation is a must-have for any Muslim household.
সংকলন: ইলাননূর সম্পাদনা পরিষদ
প্রবীণদের পড়ার স্বাচ্ছন্দ্য -- প্রামাণিক তথ্যসম্বলিত ‘মহিমান্বিত কুরআন, মর্মার্থ ও শাব্দিক অনুবাদ।
নিয়মিত সাইজের ছোট অক্ষরের তথ্যসম্বলিত ‘মহিমান্বিত কুরআন - মর্মার্থ ও শাব্দিক অনুবাদ’ পড়তে বয়স্কদের একটু অসুবিধা হয় বৈকি! তাই পাঠকের চাহিদার ভিন্নতার দিকে খেয়াল রেখে বড় ফন্টে দীর্ঘক্ষণ হাতে রেখে পড়ার উপযোগী দুই খন্ডের এই শুয়ুখ সংস্করণ। অনুসন্ধিৎসু পাঠকের জন্য বিষয়ভিত্তিক আয়াতের সূচী হয়েছে নূতন সংযোজন।
তাই আর দেরি কেন? আজই সংগ্রহ করুন।
আল কুরআনুল কারীম (আরবী) প্রচলিত নুসখায় লেখা
এই কুরআনটি:
রিয়াদুস সালেহীন (বাংলায় সৎকর্মশীলদের চারণভূমি) হল ইয়াহিয়া নববী রচিত আর কুরআনের আয়াতের সমর্থনে নির্বাচিত হাদিস সংকলন গ্রন্থ। এ সংকলনে ইসলামী নৈতিকতা এবং ইবাদত ও বিনয়ী কাজের কথা বলা হয়েছে, যা মুসলিম পন্ডিতদের দ্বারা স্বীকৃত এবং কুরআন ও মোহাম্মাদ (সাঃ) এর সংগ্রহের অন্তভূক্ত।
রিয়াদুস সালেহীন (বাংলায় সৎকর্মশীলদের চারণভূমি) হল ইয়াহিয়া নববী রচিত আর কুরআনের আয়াতের সমর্থনে নির্বাচিত হাদিস সংকলন গ্রন্থ। এ সংকলনে ইসলামী নৈতিকতা এবং ইবাদত ও বিনয়ী কাজের কথা বলা হয়েছে, যা মুসলিম পন্ডিতদের দ্বারা স্বীকৃত এবং কুরআন ও মোহাম্মাদ (সাঃ) এর সংগ্রহের অন্তভূক্ত।
রিয়াদুস সালেহীন (বাংলায় সৎকর্মশীলদের চারণভূমি) হল ইয়াহিয়া নববী রচিত আর কুরআনের আয়াতের সমর্থনে নির্বাচিত হাদিস সংকলন গ্রন্থ। এ সংকলনে ইসলামী নৈতিকতা এবং ইবাদত ও বিনয়ী কাজের কথা বলা হয়েছে, যা মুসলিম পন্ডিতদের দ্বারা স্বীকৃত এবং কুরআন ও মোহাম্মাদ (সাঃ) এর সংগ্রহের অন্তভূক্ত।
রিয়াদুস সালেহীন (বাংলায় সৎকর্মশীলদের চারণভূমি) হল ইয়াহিয়া নববী রচিত আর কুরআনের আয়াতের সমর্থনে নির্বাচিত হাদিস সংকলন গ্রন্থ। এ সংকলনে ইসলামী নৈতিকতা এবং ইবাদত ও বিনয়ী কাজের কথা বলা হয়েছে, যা মুসলিম পন্ডিতদের দ্বারা স্বীকৃত এবং কুরআন ও মোহাম্মাদ (সাঃ) এর সংগ্রহের অন্তভূক্ত।
সহিহ আল-বুখারি একটি প্রসিদ্ধ হাদীস বিষয়ক গ্রন্থ। এটি কুতুব আস-সিত্তাহ অর্থাৎ হাদীস বিষয়ক প্রধান ছয়টি গ্রন্থের অন্তর্গত অন্যতম একটি গ্রন্থ। পারস্যের স্বনামখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ ইমাম বুখারি আল্লাহ তায়ালার রাসুল- হযরত মুহাম্মাদ(সা:)-এর বাণীসংবলিত এই গ্রন্থটি সংকলন করেছেন।
এই গ্রন্থটিকে ইসলামী বিধি-বিধান বিষয়ে পবিত্র কোরআন মাজিদের পরে সবচাইতে নির্ভরযোগ্য প্রামাণ্য গ্রন্থ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
পৃথিবীতে যত গ্রন্থ আছে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ হলো পবিত্র কুরআনুল কারীম। সংগত কারণেই এর তাফসীর করা পৃথিবীর কঠিনতম কাজের একটি। যারা সত্যিকারের মানসম্পন্ন মুফাসসিরে কোরআন তাদেরও কলম ও কেঁপে যায় মারেফুল কুরআন রচনা করতে গিয়ে। অথচ বাজারে এখন শত শত তাফসীরে বইয়ের ছড়াছড়ি। অযোগ্য, অদক্ষ লেখক তো আছেনই তার সাথে যোগ হয়েছে দরবারী আলেম যারা ইহুদী-খ্রিস্টানদের পৃষ্ঠপোষকতায় কুরআনের ভুল তাফসীর লিখছে। পুরো জাতিকে বিভ্রান্ত করছে।
সুতরাং এক্ষেত্রে সাবধানতাই সর্বোত্তম পন্থা। সঠিক এবং হক্কানী আলেমদের লিখিত কিতাব ই শুধুমাত্র পড়া যাবে।
কোরআন কি নাজিল হয়েছে শুধুমাত্র আলেমদের জন্য? যারা আমজনতা তাদেরকে কি এটি শেখার প্রয়োজন নেই ? নিশ্চয়ই আছে । কোরআন শিক্ষা করা খালি আলেমদেরই দায়িত্ব নয় বরং এটি প্রত্যেকেরই বিশেষত প্রত্যেক মুমিন ব্যক্তির মনে তামান্না থাকা উচিত একে হেফয করার ব্যাপারে। বস্তুতঃ যারা জেনারেল লাইনে পড়েছেন তাদের জন্য কোরআনের হেফয করা যথেষ্ট শ্রমসাধ্য ব্যাপার । এ বিষয়টি সহজভাবে বোঝানো হয়েছে এবং কিছু অতি গুরুত্বপূর্ণ টিপস শেয়ার করা হয়েছে যার মাধ্যমে আপনি তাড়াতাড়ি কোরআন মুখস্থ করার ক্ষমতা অর্জন করতে পারবেন ইনশাল্লাহ।
আমরা মুসলমান হয়েও কালামে পাক পড়ি কিন্তু অর্থ বুঝি না!!!
এর থেকে দুর্ভাগ্যের আর কি হতে পারে? একটা সময় ছিল যখন আরবীতেই খালি পবিত্র কালামে পাক ছাপা হতো। জমানার সাথে সাথে অনেক কিছু পাল্টেছে। এখন পবিত্র কোরআনের সহজ সরল অনুবাদ সহ পাওয়া যাচ্ছে।
আপামর জনসাধারণের জন্য এটি একটি গরু কাটা রহস্য বিশাল ফায়েদা। যারা কুরআন বুঝে পড়তে শিখেছে এবং আমল করতে পেরেছে তার জন্য আল্লাহ পাক প্রাপ্তি সহজ এবং তার আখেরাত হবে সুন্দর।
তবে আর দেরি কেন? কিতাবটি পড়তে মনস্থির করে ফেলি।
পবিত্র কালামে পাক বুঝে পরবেন নাকি না বুঝে সারাজীবন তোতা পাখির মত আউড়ে যাবেন সেই সিদ্ধান্ত কিন্তু আপনাকে নিতে হবে ।
কালামে পাক চর্চা না করলে এবং তদানুযায়ী আমল না থাকলে বেহেশতে যাওয়ার আশা দুরাশা মাত্র। সময় থাকতে নিতে হবে প্রস্তুতি।
তাই আসুন কিতাবটি অধ্যয়ন করি , জানি কালামে পাকের মর্মার্থ , গড়ি নিজের জীবন।
কুরআন বুঝে না পড়ার মতো হতভাগা মনে হয় আর হতে পারে না।
কোরআন বুঝে পড়লে দ্বিগুণ সওয়াব। জীবন চলার পথে কুরআন আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পথপ্রদর্শক।
তাই চলুন কুরআনকে বুঝে পড়ি। নেকী হাসিলের পাশাপাশি জীবনে চলার পাথেয় সংগ্রহ করি।
৩০ মজলিশে কুরানের সারনির্যাস আমাদেরকে কুরআনের ব্যাখ্যা শেখানোর পাশাপাশি চলতে শেখাবে সরল পথে।
সব ভাষার মতোই আরবী ব্যাকরণ জানা অনস্বীকার্য।
ব্যাকরণ না বুঝলে ভাষা কোনভাবেই করায়ত্ত করা যায় না ঠিক সেভাবেই কোরআনের নিজস্ব একটি ব্যাকরন রয়েছে।
আরবি ব্যাকরন জানলে, চর্চা করলে কোরআন শিক্ষা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে। খুলে যাবে জ্ঞানের মহাসমুদ্র।
তাই চলুন দেরী না করে কোরআনের ব্যাকরণ শেখা শুরু করে দিই।
পবিত্র কালামে পাক যেহেতু আরবী ভাষায় নাযিল হয়েছে সুতরাং আরবি ভাষায় কোরআন শিক্ষা করাটা সর্বাধিক বুদ্ধিমানের কাজ। আরবী সবচেয়ে আধুনিক এবং সুন্দরতম ভাষা স্বয়ং আল্লাহ তাঁর পক্ষে সাক্ষ্য দিয়েছেন। আমাদের প্রিয় নবীজির ভাষাযও ছিল আরবি।
কিন্তু আরবি শিখতে গিয়ে আমাদের মানুষেরা বিশেষত বাংলাদেশের যারা আছি তারা প্রায়ই হোঁচট খাই। আরবি কিতাবগুলো দুর্বোধ্য মনে হয়। সে আলোকে একটি কিতাবের প্রয়োজন সব সময় ছিল যা হবে অনুশীলন নির্ভর এবং সহজে বোধগম্য।
এই আলোকে কিতাবটি রচনা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে কিতাবটি বিভিন্ন জায়গায় পড়ানো হচ্ছে তন্মধ্যে আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ)
তাফসীর জেনে কি হবে?
অনেক কিছু হবে…। তাফসীর না জানলে পবিত্র কুরআনের আসল মেসেজ বুঝতে পারবেন না।
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমাদের ইসলামিক অঙ্গনে যেসব তাফসীরের কিতাব পাওয়া যায় অধিকাংশ দুর্বোধ্য। বিশেষত জেনারেল লাইনে মানুষদের কাছে। মাদ্রাসায় পড়ুয়াদের কথা ভিন্ন।
তাদের কোথায় মনে রেখে সহজবোধ্য ভাষায় শব্দের অর্থের পরিবর্তন না ঘটিয়ে একটি উন্নতমানের তাফসীরের কিতাব রচনা করা হয়েছে।
মুফতি তকী উসমানী সাহেবের লেখা সাথে যারা পরিচিত তারা জানেন উনি কত বড় মাপের লেখক। তার বিশেষ গুণ হচ্ছে সহজ ভাষায় অনেক গভীরতম বাণী সব শ্রেণীর পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করতে পারে
মহাগ্রন্থ আল-কুরআন সর্বশেষ আসমানী কিতাব যা সরাসরি আল্লাহ রাব্বুল আলামীন হতে মানব জাতির উপর নাযিলকৃত।
এটি কোন মানব রচিত বিধান নয় এটি সমস্ত ত্রুটি বিচ্যুতি হতে সম্পূর্ণ পাক। কিভাবে মানুষ পৃথিবীর বুকেচলবে তার একটি সম্পূর্ণ ম্যানুয়াল এই কালামে পাক। অথচ এটা নিয়ে চিন্তা করার কোনো সময়ই আমাদের কাছে নেই।
আমরা আছি দুনিয়ার ঠাট্টা মশকারি, হাসি-তামাশা এগুলো নিয়েই। চোখ বন্ধ করলেই কিন্তু সব শেষ! মুসলিম জাতির অধঃপতনের অন্যতম কারণ হচ্ছে কুরাআন নিয়ে চিন্তাভাবনা না করা, গবেষণা না করা। যেখানে বিধর্মীরা কুরআন নিয়ে বছরের পর বছর বিস্তর গবেষণা করেন আমরা সেখানে যোজন-যোজ
কাউকে যদি জিজ্ঞাসা করা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে আশ্চর্যজনক বস্তু কোনটি? একেকজন একেকরকম উত্তর দেবে। কিন্তু আমাকে জিজ্ঞাসা করলে আমি বলব পৃথিবীর সবচেয়ে অবাক করা যে জিনিসটি আছে মুসলমান হিসেবে আমার কাছে মনে হয় সেটি হচ্ছে মহাগ্রন্থ আল-কুরআন। যা আসমানী কিতাবও বটে।
পৃথিবীতে এর থেকে বড় আর মুজিযা অন্য কিছু আছে বলে মনে হয় না!!!
পৃথিবীতে এমন কোন গ্রন্থ নেই যা কোটি কোটি লোক পুরোপুরি দাড়ি কমাশুদ্ধ মুখস্থ করতে পারে। আল কুরআন এর সমতুল্য পৃথিবীতে এমন জটিল গাণিতিক বৈচিত্র সমৃদ্ধ কিতাব আর একটিও নেই। এমন কোন কিতাব পৃথিবীতে নেই যা প্রতিমুহূর্তে প্রতি ঘন্টায় উচ্চারণ করা হয়
মহাগ্রন্থ আল কুরআন কে আমরা জানি আল্লাহর পক্ষ হতে নাযিলকৃত আসমানী কিতাব হিসাবে। কিন্তু আমরা কি জানি যে কালামে পাকের আরো অনেক পরিচয় রয়েছে এর বাইরেও। যেমন কুরআন কে বলা হয় সত্য-মিথ্যার প্রভেদকারী, সরল পথ প্রদর্শনকারী, মুত্তাকীদের জন্য সুসংবাদ প্রদানকারী এবং আরো বহুবিধ।
কালামে পাক কে নিয়ে যতোই লেখা হোক তা কখনোই পর্যাপ্ত হবেনা। মনে রাখতে হবে হাশরের ময়দানে সবচেয়ে বেশি কুরআন এর সুপারিশ ই কার্যকর হবে। তাই আসুন কুরআন কে আরো বেশি বেশি জানার এবং মানার চেষ্টা করি।
যে যত বেশি কুরআনওয়ালা সে তত বেশি আল্লাহর নিকটবর্তী। যে আল্লাহর নাযিলকৃত কুরআন কে ভালোবেসেছে এবং তদনুযায়ী আমল করেছে কালামে পাক তাকে হাশরের ময়দানে মাফ করিয়েই ছাড়বে!
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বেশি মর্যাদা সম্পন্ন সেই লোক যিনি নিজে কুরআন পড়েল এবং অন্যকে কুরআনের শিক্ষা দেন। কোরআনের সাথে তাই সম্পর্ক তৈরি করতে হবে নচেৎ হাশরের ভয়ংকর ময়দানে আমাদেরকে কেউ বাচাতে পারবেনা।
চলুন দিনে অন্তত একটি করে আয়াত পড়ে হলেও আমরা কালামে পাকের সাথে সম্পর্কে তৈরির চেষ্টা করি।
মুসলমান হয়ে জন্মেছি সত্য, কিন্তু কুরআন শরীফ হাতে কয়দিন নিয়ে দেখেছি?
কালামে পাকের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আমরা আসলে কতটুকু ওয়াকিবহাল? মাদ্রাসা পড়ুয়া ছেলেদের কথা বাদ দিলে অধিকাংশ আমজনতারই কুরআনের মর্মকথার ব্যাপারে একদমই অন্ধকারে আছে।
শুধুমাত্র আরবি পড়তে পারার নামই কুরআন জানা নয়। কালামে পাক এক মহাসমুদ্রের নাম! আপনি আমি সেই মহা সমুদ্রের ভিতর থেকে কয়টি নূড়ি, পাথর, রত্নরাজি কুড়োতে পেরেছি?
কুরআনকে যদি বুঝতে না পারি আল্লাহকে কিভাবে জানবো, তার সৃষ্টি জগত, তাঁর বিশালতার কথা কিভাবে জানবো?
জ্ঞানের এই দীনতা থেকে মুক্তিলাভ করা আমাদের জন্য জরুরী নয়?
মহাগ্রন্থ আল কুরআন এর পরতে পরতে লুকিয়ে আছে রহস্যর মায়াজাল এবং পরাবাস্তবতার হাতছানি!
কুরআনের প্রতিটি আয়াতের সাতটি জাহেরী বা প্রকাশ্য এবং সাতটি বাতিনী অর্থাৎ অপ্রকাশ্য অর্থ আছে। আমরা তার কয়টি জানি? আসলে কয়টি জানা সম্ভব?
কুরআনে সংখ্যাতত্ত্বের জাল বিশ্বসেরা বিশ্লেষকদেরও মাথা নষ্ট হতে বাধ্য। বিজ্ঞান স্বীকার করেছেন কুরআন কোন মানব রচিত গ্রন্থ হতে পারে না। এটি অবশ্যই একটি ঐশী শক্তি হতে নাযিলকৃত যাকে আমরা আসমানী কিতাবে হিসাবেই জেনে থাকি।
পবিত্র কালামে পাক ঠিকমতো অধ্যায়ন করতে হলে তাজউইদ জানা একান্ত প্রয়োজন। তাজউইদ অধ্যয়ন করলে আপনি কালামে পাকের পাঠোদ্ধার করতে সক্ষম হবেন সহজেই। নচেৎ উল্টা এবং ভুল উচ্চারনে কুরআন পাঠে গুনাহগার হবেন।
এ বিষয়ে বই-পুস্তক খুব একটা সহজলভ্য নয়। এই নিরিখে বইটি যারা কুরআন জানতে, বুঝতে এবং কুরআনের ভাষায় করায়ত্ত করতে চান তাদের সংগ্রহে কিতাবটি রাখা একান্ত জরুরি।
তাই দেরি না করে আপনার কপিটির জন্য অর্ডার দিয়ে দিন।
মানুষের আমলের গ্রহণযোগ্যতা নির্ভর করে তাঁর নিয়তের উপর। তাঁর নিয়ত তথা কলবের অবস্থা বিবেচনা করেই মহান আল্লাহ পাক বান্দার আমল কবুল করেন অথবা করেন না। তাই নিজের আত্নিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটানো আশু প্রয়োজন। দিল সাফ করতে থাকলে আমলে স্বাভাবিকভাবেই বারাকাহ আসবে। তাই নিজেকে পরিশুদ্ধ করার কোন বিকল্প নেই।
স্টোরিজ ফ্রম রিয়াদুস সালেহীন আমাদের সেই শিক্ষাই দেয়, নিজেকে স্রষ্টার সামনে বিলীন হবার জ্ঞান দেয়।
Are you looking for a Quran translation in French that is easy to read? We have the perfect one for you. This Quran translation is literal and explicit-- you'll love it! It includes an introductory note for all 114 surahs, index of principal themes, Quranic duas, Quranic references of Allah’s names, history of Quran compilation and more...
The global standard book quality in paper, printing, binding, typeset, cover design etc., makes this a must-have for any Muslim household.
কুরআন পড়ুন সহজ পদ্ধতিতে আরবী বর্ণের, শব্দের অর্থ যেনে কায়দা পড়ুন একটি ব্যতিক্রমী কুরআন শিখার কায়দা। বইটি ৫০টি পাঠে তিনটি অধ্যায়ে বিভক্ত।
১. মাখরাজ (১-১২)
২. হারাকাত (১৩-৩৭)
৩. তাজউইদ (৩৮-৫০)