আহসান পাবলিকেশন

ভীতু কাপুরুষ দুর্নীতিবাজ এক পাল নামধারী মুসলিম নামধারী রাজনৈতিক নেতাদের ভীড়ে এরদোগান অবশ্যই একটি ব্যতিক্রম।

তিনি ভবিষ্যৎ পড়তে পারেন, দেশকে ভালোবাসেন, মুসলিম উম্মাহর প্রতি তার নিদারুন দরদ। তিনি এগিয়ে নিতে চান মুসলিমদেরকে ।ফিরিয়ে আনতে চান অতীতের সেই সোনালি খেলাফত।

বইটি বর্তমান জমানার পরিপ্রেক্ষিতে চিত্তাকর্ষক। সবারই ভালো লাগবে।

এরদোগানকে নতুন করে চিনার এটি একটি অনন্য সুযোগ।

ফিকাহ শাস্ত্র সম্পর্কে আমাদেরকে আসলে অত্যন্ত সীমিত।

নিজের মনগড়া কথাবার্তা আর চিন্তা ভাবনা নিয়ে আমরা আমাদের জীবনটা কাটিয়ে দিতে চাই এবং মনে করি আমরা ইসলামের উপর আছি।

আমাদের ভ্রান্ত ধারণার এই কাচের দেয়াল কবে ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাবে আর আমরা জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবো সে বিষয়ে আমাদের কি কোন খেয়াল আছে?

যদি সঠিকভাবে ইসলাম পালন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ধারণা রাখতে হবে। সে নিরিখেই বইটি লেখা।

ফিকাহ শাস্ত্র সম্পর্কে আমাদেরকে আসলে অত্যন্ত সীমিত।

নিজের মনগড়া কথাবার্তা আর চিন্তা ভাবনা নিয়ে আমরা আমাদের জীবনটা কাটিয়ে দিতে চাই এবং মনে করি আমরা ইসলামের উপর আছি।

আমাদের ভ্রান্ত ধারণার এই কাচের দেয়াল কবে ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাবে আর আমরা জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবো সে বিষয়ে আমাদের কি কোন খেয়াল আছে?

যদি সঠিকভাবে ইসলাম পালন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ধারণা রাখতে হবে। সে নিরিখেই বইটি লেখা।

ইসলাম মানে কি খালি নামাজ কালাম এবং কিছু হুকুম-আহকাম মানার নাম! না মোটেও না।

ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা যেখানে সামাজিক জীবন ওতপ্রোতভাবে মিশে আছে। সামাজিক জীবনে আমাদের অনেক দায়িত্ব কর্তব্য রয়েছে। কিন্তু মনগড়া সিস্টেম এবং মনচাহি জিন্দেগী অনুযায়ী চললে আমরা পথভ্রষ্ট হবো।

অথচ এজন্য আমাদের সামাজিক বিষয়ে দিকনির্দেশনা পালনকর্তার পক্ষ থেকে যথাবিহিতভাবে দেয়া আছে। ইসলামকে সঠিকভাবে মানতে হলে সামাজিক দায়িত্ব গুলো অবশ্যই আমাদের নিয়মতান্ত্রিকভাবে পালন করতে হবে।

এর ব্যাত্তয় ঘটলে আল্লাহ পাকের কাছে জাবাদিহি করতেই হবে।

আমরা কি জানি গুনাহ করলে কলবে একটি কালো দাগ পড়ে। কোন ব্যক্তি গুনাহ করতে থাকলে একটু একটু করে দাগ পড়তে পড়তে একসময় অন্ধকার হয়ে যায়।

সেই কলব ভালো মন্দ বিচারের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। ফলে পাপ চলতেই থাকে এবং সে আল্লাহর কাছ থেকে সম্পূর্ণ বিস্মৃত হয়ে জাহান্নামের অতলে নিক্ষিপ্ত হয়ে যায়।

এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে হবে গুনাহকে গুনাহ এবং ধ্বংসকারী বলে চিহ্নিত করতে হবে ।

নচেৎ সামনে সমূহ বিপদ। কবীরা গুনাহ থেকে সবাইকে সবসময়ই সতর্ক থাকা চাই।

নেক সুরতে শয়তানের ধোকা বোঝেন?

না বুঝলে উদাহরণ দিয়ে বুঝাই । শয়তানের যত অস্ত্র আছে তার মধ্যে অন্যতম সূক্ষ্ম হাতিয়ারের নাম “বেদাআত”।

আপাতদৃষ্টিতে অনেক কাজ অনেক সুন্দর মনে হলেও তা অনেকক্ষেত্রে বেদাআত যা অনেকটা স্লো পয়জন' এর মতো। আস্তে আস্তে মানুষ,সমাজ,রাষ্ট্র তথা পুরা উম্মাহকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। আমাদের সমাজে অনেক প্রচলিত বিদআত এবং কুসংস্কার আছে যা আমরা বছরের পর বছর ধরে লালন পালন করে আসছি । কেউ কিছু জিজ্ঞাসা করলে বলে থাকি বাপ-দাদারাও করেছে-আমাদের কুরআন এবং কোন হাদিসে তো এর বিরুদ্ধে কিছু পাই নাই।

আসলে কোরআন হাদিস সম্পর্কে ধারণা না থাকায় আমাদের �

মহাগ্রন্থ আল কুরআন এর পরতে পরতে লুকিয়ে আছে রহস্যর মায়াজাল এবং পরাবাস্তবতার হাতছানি!

কুরআনের প্রতিটি আয়াতের সাতটি জাহেরী বা প্রকাশ্য এবং সাতটি বাতিনী অর্থাৎ অপ্রকাশ্য অর্থ আছে। আমরা তার কয়টি জানি? আসলে কয়টি জানা সম্ভব?

কুরআনে সংখ্যাতত্ত্বের জাল বিশ্বসেরা বিশ্লেষকদেরও মাথা নষ্ট হতে বাধ্য। বিজ্ঞান স্বীকার করেছেন কুরআন কোন মানব রচিত গ্রন্থ হতে পারে না। এটি অবশ্যই একটি ঐশী শক্তি হতে নাযিলকৃত যাকে আমরা আসমানী কিতাবে হিসাবেই জেনে থাকি।

আমরা দুর্ভাগ্যবশত সঠিকভাবে না জানলেও এটাই সত্যি আমাদের নবীজি (সাঃ) সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিচারক!

নবীজি (সাঃ) তিনি যে সকল বিচার ফায়সালা করেছেন তা কেয়ামতের আগ পর্যন্ত সকল বিচারকদের জন্য একটি রোল মডেল স্বরূপ। চুরি, যেনা করা, রাহাজানি, মিথ্যা বলা ইত্যাদি বিষয়ে তিনি যেভাবে বিচার ফয়সালা করেছেন তা আজও বিশ্বের তাবড় তাবড় আইন প্রণেতাদের জন্য বিস্ময়সূচক।

চলুন, নবীজির জীবনের এই অনবদ্য দিকটি সম্পর্কে একটু পড়ে নেয়া যাক।

রূহকে দেখা যায় না, ছোয়াও যায়না! রুহ কি হালতে থাকে, কোথায় থাকে আবার কিভাবে দেহ থেকে বেরিয়ে যায় বিজ্ঞানীরা বহু চেষ্টা করেও তার কোন কূল কিনারা উদ্ধার করতে পারেনি আর পারবেও না। আর পারবেই বা কি করে, মানুষকয়ে তো খুব কম জ্ঞান দেয়া হয়েছে। বস্তুত, রূহ হচ্ছে আল্লাহর নির্দেশ। কেবলমাত্র আল্লাহর নির্দেশে তা দেহে আসে আর উনার নির্দেশেই দেহ থেকে বেরিয়ে যায়।

চলুন না, রূহ সম্পর্কে আরো কিছু জানার চেষ্টা করি, আল্লাহর বড়ত্ব কে নতুন করে আবিষ্কার করি।

কাউকে যদি জিজ্ঞাসা করা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে আশ্চর্যজনক বস্তু কোনটি? একেকজন একেকরকম উত্তর দেবে। কিন্তু আমাকে জিজ্ঞাসা করলে আমি বলব পৃথিবীর সবচেয়ে অবাক করা যে জিনিসটি আছে মুসলমান হিসেবে আমার কাছে মনে হয় সেটি হচ্ছে মহাগ্রন্থ আল-কুরআন। যা আসমানী কিতাবও বটে।

পৃথিবীতে এর থেকে বড় আর মুজিযা অন্য কিছু আছে বলে মনে হয় না!!!

পৃথিবীতে এমন কোন গ্রন্থ নেই যা কোটি কোটি লোক পুরোপুরি দাড়ি কমাশুদ্ধ মুখস্থ করতে পারে। আল কুরআন এর সমতুল্য পৃথিবীতে এমন জটিল গাণিতিক বৈচিত্র সমৃদ্ধ কিতাব আর একটিও নেই। এমন কোন কিতাব পৃথিবীতে নেই যা প্রতিমুহূর্তে প্রতি ঘন্টায় উচ্চারণ করা হয়�

ঈমান বিধ্বংসী যত রোগ আছে তার মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হচ্ছে শিরক।

আল্লাহ শিরক ছাড়া অন্য যেকোন পাপকে ক্ষমা করে দিতে পারেন কিন্তু এটি তিনি কখনোই ক্ষমা করেন না ।

সুতরাং শিরকের প্রকারভেদ, কিভাবে হয় তা জানা আমাদের ঈমান রক্ষার জন্য একান্ত জরুরি। সময়ের সাথে সাথে আমাদের ধ্যান-ধারণায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। আমরা এখন ঈমানের সাথে সাংঘরষিক অনেক কিছু চিন্তা করি এবং কাজ করি এবং এতে আমরা মনে করি তা আর এমন কি?

আদতে তা ভয়ঙ্কর শিরক হয়ে যায়। অনেক সময় ছোট শিরকের ভিতরও আমরা জড়িয়ে পড়ি। যেকোনো শিরক ই ঈমান বিধ্বংসী।

এই সম্পর্কিত যাবতীয় জ্ঞান না থাকলে আমাদের অলক্ষ্যেই ঈমা�

ছাত্র জীবনে সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত জিনিস কিভাবে শর্টকাটে ভালো ছাত্র ছাত্রীর হওয়া যায়। আসলে পড়াশোনায় কাঙ্খিত ফল লাভ করতে গেলে সেখানে শর্টকাট বলে কিছু থাকে না।

মূলত কিছু সিস্টেম, কিছু টিপস ফলো করলে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল লাভ করা সম্ভব। বইটিতে এই বিষয়ে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। মোদ্দাকথা অধ্যবসায় এর কোন বিকল্প নেই কিন্তু তা হতে হবে স্মার্টলি, সিস্টেমেটিক্যালি এবং প্রাক্টিকালি…।

বাবা মার উপর সন্তানের হক কি জানেন?

জি, সেটি অবশ্যই জানতে হবে। তা হচ্ছে সন্তানকে দ্বীনি ইলম শিক্ষা দেয়া। বেশিরভাগ অভিভাবক সেটি করতে ভুলে যান অধুনাকালে। বস্তুবাদী এবং ভোগবাদী সমাজের নানাবিধ শিক্ষা ও কুশিক্ষা আমরা বাচ্চাদের মাথার উপর অবিরত ঢালতে থাকি কিন্তু যে জিনিস তার চিরদিনের জন্য কাজে লাগবে অর্থাৎ আখিরাত সংক্রান্ত বিদ্যা তথা ইসলাম সম্পর্কিত জ্ঞান- তা জানাতে আমাদের রাজ্যের অনীহা!

অনেকের তো মনেই পড়ে না!!!

এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে আপনার সন্তান সুসন্তান হিসাবে গড়ে উঠবে না।

যে সন্তানকে আপনি কোলে পিঠে মানুষ করছেন দুদিন বাদে সেই আপনার সবচেয়ে

মিরাজ শুধু নবীজি সাল্লাল্লাহু সালামের জীবনী নয় সমগ্র মানবজাতির জন্য এক মহান বিস্ময়কর ঘটনা। বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষতার যুগে এসেও বিজ্ঞানীরা মিরাজ নিয়ে চিন্তা করলে খেই হারিয়ে ফেলেন। পৃথিবীর সর্বাধুনিক রকেটযান যেখানে যাওয়াতো দূরে থাক, যাবার কল্পনাও করতে পারেনা প্রিয় নবীজি (সা:) তার থেকেও লক্ষ-কোটি যোজন যোজন দূরে আরশে মুয়াল্লায় গিয়ে মহান আল্লাহ পাকের সহিত দেখা করে এসেছেন।

সাধারণ বৈজ্ঞানিক বাস্তবতার নিরিখে মিরাজ অবাস্তব মনে হলেও কোরআন প্রমাণ করেছে হুজুর (সাঃ) ঊর্ধ্বাকাশে গমন সত্য। আসলে ইসলাম সবসময়ই যুগে থেকে অধিকতর অগ্রগামী।

বিস্তারিত বইয়ের মলাটের ভ�

বেশ কিছুদিন ধরেই আমাদের দেশের নাস্তিক্যবাদের প্রচার বেশ জোরেশোরেই চলছে। এর পালে হাওয়া দিচ্ছে তথাকথিত শিক্ষিত বুদ্ধিজীবী। তার সাথে যোগ হয়েছে বাম-রাম ঘরানার কিছু মানুষজন।

এদের সম্মিলিত চক্রান্তে এবং বহিঃশত্রুর ছত্রছায়ায় বেশ গরম হয়ে উঠছে দেশের আবহাওয়া। সংস্কৃতি পাড়ায় এদের অবাধ বিচরন। সাধারণ জনগণের মধ্যে তারা ছড়িয়ে দিচ্ছে বিষবাষ্প।

ইসলামের বিভ্রান্তিকর ব্যাখ্যা দিচ্ছে, অপব্যাখ্যা সাজাচ্ছে। ফলে সরলমতি মানুষজন সহজেই তাদের কথায় দিশেহারা হয়ে যাচ্ছে।

এখনই রাশ টেনে ধরতে না পারলে সামনে বিপদ আছে। পেশি শক্তি দিয়ে সব সময় সমভাবে তাদেরকে আটকানো যাব�

সংস্কৃতে আছে, ছাত্রনং অধ্যয়নং তপ- অর্থাৎ ছাত্রজীবনের তপস্যা হচ্ছে পড়ালেখা করা।

কিন্তু পড়ালেখা করতে গিয়ে আমাদের ছেলেপেলেরা কেমন জানি হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে। আমাদের সন্তানেরা কলুর বলদের মতো খেটেই চলেছে কিন্ত আশানুরূপ ফল পাচ্ছেনা। কোথায় যেন সুতা ছিঁড়ে যাচ্ছে।

লেখক এই নিয়ে বিশদ গবেষণা করে আমাদের ছাত্র সমাজের জন্য তিনি গবেষণাধর্মী লেখা লিখেছেন যা একদম ছোট ক্লাসের বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া সবাই উপকৃত হবেন নিঃসন্দেহে।

যে দেশে আযান চালুর দায়ে প্রধানমন্ত্রীকে ফাঁসিতে ঝোলানে হয়েছিল, সে দেশে আপনি জন্ম নেননি, আমি নিয়েছি। যে দেশে মসজিদ নিয়ে কবিতা আবৃত্তি করার জন্য মেয়রকে জেলে দেয়া হয় সে দেশে আপনি জন্ম নেননি আমি নিয়েছি। আজকের তুরস্ক আর আগের তুরস্ক আপনি দেখে যান। আমি আপনাকে তুরস্ক ভ্রমনের আমন্ত্রণ জানাই। কি করতে হবে তা আমি ভালভাবেই জানি। আপনার মত লোকের সমালোচনা আমি ডাস্টবিনে ছুড়ে মারি। কোন মূল্য নেই আমার কাছে। আমি যেটা করছি সেটা করে যাবো ইনশাআল্লাহ।

হাদিস অনুযায়ী আমরা কিন্তু সবসময়ই আমাদের নিজের মৃত ভাইয়ের গোশত খেয়ে চলেছি!!!

কি বিশ্বাস হচ্ছে না? কেন বিশ্বাস হচ্ছে না- আমরা তো গীবতের সুনামিতে ভেসে যাচ্ছি। আর গীবত করা মানেই তো নিজের মরা ভাইয়ের গোস্ত খাওয়ার সমান গুনাহর কাজ করা।

সময় ফুরিয়ে যাবার আগেই সতর্ক হতেই হবে। নচেৎ আখিরাতে সর্বস্ব খুইয়ে জাহান্নামী হওয়া ছাড়া কোন গত্যন্তর থাকবে না।

কোরআন-হাদিসের চর্চার ব্যাপারে আমরা বরাবরই খুব দুর্বল। এই সুযোগে কিছু দরবারী আলেম এবং কুচক্রী মহল আমাদের ঈমান হরণের জন্য সর্বোচ্চ শক্তি নিয়োগ করেছে।

বিভিন্ন হাদিসের সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর কথা ছড়াচ্ছে। নানাবিধ জাল হাদিসের কবলে পড়ে আমরা ঈমান হারা হচ্ছি নিজের অজান্তেই।

তাই সময় থাকতেই হতে হবে সচেতন। জানতে হবে হাদীসের মর্ম কথা।

মুসলমানের কি বিজ্ঞান চর্চা করতে জানে না?

বিজ্ঞানের উৎকর্ষতা সাধনে অবদান খালি কি পাশ্চাত্যের বিজ্ঞানীদের?

আসলেই আমাদের এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। বিজ্ঞানের উৎকর্ষতা সাধনে মুসলমান বিজ্ঞানীদের বিশেষ অবদান আছে যা পৃথিবী কখনো ভুলবে না। আমরা না জেনে থাকলেও পাশ্চাত্যর মানুষেরা তা ঠিকই জানে।

মুসলমান হিসেবে এটা কি আমাদের ব্যর্থতা নয় যে আমাদের সোনালী প্রজন্মকে আমরা চিনতে পারিনি?

আরও জানতে হলে বইটি পড়ে দেখতে হবে।

ইসলাম কায়েম হতে হবে সর্বত্র…।

তাই সেটা শুরু করতে হবে পরিবার এবং ব্যক্তি জীবন থেকেই। পরিবার হচ্ছে জ্ঞানের সূতিকাগার । এই জায়গায় যদি ইসলাম না থাকে উপরে পর্যায়গুলোতে ইসলামের ছিটেফোঁটাও পাওয়া যাবে না।

সুতরাং সময় থাকতে সন্তানকে এবং নিজেকে শিক্ষিত করে তুলতে হবে ইসলামী শিক্ষায়। এবং সেটা শুরু করতে হবে একদম প্রাথমিক পর্যায় থেকেই।

“কসমিক লাইফ" বইটির ভূমিকা থেকে নেয়াঃ মানব সৃষ্টির সেরা। সকল সৃষ্টির মূল বা মুখ্য হচ্ছে এই মানব কেন্দ্রিক। তাই কসমিক বা সৃষ্টি সম্পর্কিত কিছু জানতে গেলে মানব ও মানব জীবনের প্রসঙ্গটিই আসে সবার আগে। প্রতিটি মানবের মধ্যেই যেন এক একটি ছায়া মহাবিশ্বের চলাচল।কিন্তু মানব কি জানে যে, সে এত কিছুর আধার? খুব কম মানবই তা জানে বা উপলব্ধি করে।

মানবের সেই অলৌকিক আধার ও অসাধারণ সক্ষমতার আকর এই বইটি। বইটির উদ্দেশ্য প্রতিটি মানব যেন জীবন যাপন করতে শেখে, তার সক্ষমতাকে বুঝতে পারে ও জীবন উপভােগ করতে পারে; কোন রকমে দিনাতিপাত নয়। আর যারাই এটি বুঝতে পেরেছে তারা সফল হয়�