আল্লাহ প্রেরিত মহাগ্রন্থ আল-কোরআন যেন এক জীবন্ত ইতিহাস। কোন সন্দেহ নেই , এইসব ঘটনা যেমন মনকাড়া তেমনি শিক্ষামূলক। কোরআনের এইসকল ঘটনার রেফারেন্স টেনে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের কে যেন সতর্ক করছেন। কোরআনে উল্লিখিত এইসকল ঘটনাসমুহ আমাদেরকে ভুল সংশোধন করতে সাহায্য করে। নতুন করা পথ চলতে শেখায়। জগতে আল-কোরাআনের থেকে বড় শিক্ষক আর নেই।
যারা আমরা সন্তানের পিতা মাতা হয়েছি , কখনো নিজেদের প্রশ্ন করেছি, সন্তান লালন পালনে আসলে কোন জিনিস্ টি সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ? শুধু সন্তানের পিছনে পয়সা খরচ করাই কি সন্তান কে মানুষ হবার নিশ্চয়তা দেয়? আমাদের ইসলামের বিধিবিধান কি এই ব্যাপারে? সন্তান কে কতটুকু দ্বীন শিখাচ্ছি আমরা? মানুষ তৈরি করছি নাকি পাশ্চাত্যর অন্ধ অনুকরন করে একটি জাহেলী সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য নিরবে কাজ করে যাচ্ছি?
ছোটবেলা থেকেই আপনার বাচ্চাকে ইসলামমুখী করে গড়ে তুলতে হবে। ছোটবেলা থেকে শিশু ইসলাম মানতে শিখলে বড় হয়ে ইসলামী মতাদর্শের উপর চলতে কোনপ্রকার গড়িমসি করবেনা। আর তাঁর ব্যাতয় ঘটলে আর ইসলাম মানতে মন চাবে না!
মানুষের আচরন হয়ে পড়বে পশুসুলভ। দ্বীনি শিক্ষার কোন বিকল্প তৈরি হয় নি এবং কখনোও হবেও না। সুতরাং প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করুন দেরী হয়ে যাওয়ার আগেই।