• English
  • ৳ BDT

01407070266 Customer Support

অ্যা লেটার টু আথিইস্ট

অ্যা লেটার টু আথিইস্ট

মানুষ, জীবন এবং মহাবিশ্ব সম্পর্কে ধারনাগুলো মানুষের মাঝে বিশ্বাসের ক্ষেত্র তৈরি করে। যার ভিত্তিতেই সে তার জীবনপদ্ধিতি পরিচালনা করে থাকে। মানব ইতিহাসে একটি গ্রেটেস্ট কোয়েশ্চেন নামে পরিচিত, আমি কোথা থেকে এসেছি? আমার গন্তব্য আসলে কোথায়? আর আমার কাজ কি এখানে? কেউ উত্তর খুঁজে পায়, আবার কেউবা এই তিনটি বিষয়ের সমন্বয় সাধনে ব্যর্থ হয়ে সংশয়ের বীজ বুনে যায়, ধীরে ধীরে নাস্তিকতার দিকে ধাবিত হয়।

কিছু গ্রিক দার্শনিকের উক্তি রয়েছে,

পূর্বেও আমাদের অস্তিত্ব ছিল না, ভবিষ্যতেও থাকবে না; এখন আছি, তাই এনজয় ইউর লাইফ।

আচ্ছা জীবন সম্পর্কে এই ধারণা মানুষের বুদ্ধিবৃত্তিকে সন্তুষ্ট করতে সক্ষম? নাকি আমাদের উৎপত্তি হয়েছে সমগ্র মহাবিশ্বের যিনি সৃষ্টিকর্তা, তার কাছ থেকে এবং আমরা তার কাছেই ফিরে যাব, তার দেওয়া ঐশী বিধান দিয়ে জীবন পরিচালিত করব? নিজের অস্তিত্বের সাথে স্রষ্টার অস্তিত্ব নির্ভর করছে। এরকমই নাস্তিকদের কিছু অসার চিন্তা-ভাবনার আপনোদন করা হয়েছে বইটিতে।

৳ 245.00 | ৳ 335.00 /
Save: 90 ৳

অ্যা লেটার টু আথিইস্ট বইটি কেন পড়বেন?

হিরোশিমায় বিস্ফোরিত 'লিটল বয়'-এর মতোই নাস্তিকপাড়া বিধ্বস্ত করে দিয়েছিল প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ। একের পর এক তাদের অভিযোগের দাঁতভাঙা উত্তর পেয়েও যখন ১৮০ ডিগ্রিতে বেঁকে বসেছে, তাতে আমরা একটুও অবাক হইনি। একটু মুচকি হেসে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলাম তাদের ডাবল স্ট্যাভার্ড কত হাস্যকর। বিশ্বাসের যৌক্তিকতা সম্পর্কে যে তাদের কোনো ধারণাই নেই, তা বুঝিয়ে আমরা উত্তর পাঠিয়েছিলাম ‘আরজ আলী সমীপে’। কিন্তু হায়! আরজ

আলির গুটি কয়েক ভক্ত সংবিৎ ফিরে পেলেও, কিছুই বুঝতে পারেনি তার অন্ধ ভক্তকুল। নাস্তিকতার স্বরূপ সন্ধানে নামলেই বুঝতে পারবেন যে, নাস্তিকমহল ধার ধারে না সত্য কথন-এর। বিশ্বাসের বয়ান ছাড়তে ছাড়তে আমাদের শনি সাহেব অসুস্থ হয়ে গেলেও তাদের পক্ষে সম্ভব হয়নি নিজেদের উল্টো নির্ণয় করা। শনি সাহেবের অসুস্থতা নিয়ে কিছুদিন আনন্দে ছিল বটে, কিন্ত সব আনন্দ মাটি করে দিতে ঝড়ের বেগে এলো অ্যান্টিডোট। সে কয়দিনেই নাকের পানি চোখের পানির বন্যায় ভেসে গেছে নাস্তিকপাড়া। আরজুর সবগুলো আর্গুমেন্ট তো আর্গুমেন্টস অব আরজুতে দেখেছে, তাতে যদি তাদের একটু লজ্জা হতো, তাহলে অন্তত আর লাফালাফি করত না। অতএব, দেখতেই পেলেন যে, ইসলামের সত্যতা কষ্টিপাথর দিয়ে যাচাই করে দেওয়ার পরও তারা অজ্ঞতাপূর্ণ বদ্ধমনা থেকে বাক্সের বাইরে এসে মুক্তমনা হতে পারল না। তবুও আমরা দু’আ করি, তারা যেন ফিরে আসতে পারে অঙ্ধকার থেকে আলোতে।

এ বইটিতে ইসলামের প্রতি নাস্তিক এবং খ্রিষ্টান মিশনারিদের প্রধান কয়েকটি অভিযোগের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছি। মূলত এসব প্রশ্নগুলোর টোপে পড়ে একটা পর্যায়ে আমি নিজেই একজন সংশয়বাদী হয়ে পড়েছিলাম। এক পা-দু পা এ ছাড়াও প্রকাশ্যে অথবা অপ্রকাশ্যে যারা আমার মতো ‘এত ধর্মের মধ্যে কোন ধর্ম ঠিক’ প্রশ্নের ঘূর্ণিপাকে পড়েছেন, তাদের জন্য একটি ছোট্ট সমাধান হতে পারে।

No Review

Your rating