আমরা হাশরের ময়দানে হাউজে কাউসার থেকে পানি খাওয়ার আশা করি যেখানে আমাদের নবীজি স্বয়ং নিজ হাতে পরিবেশন করবেন ।
কিন্তু আমরা কি তার জন্য যথাযথ প্রস্তুতি নিতে পেরেছি?
মুসলমান হয়ে জন্মেছি সেটা ঠিক, কিন্তু ইসলামের উপরে কতটা উঠতে পেরেছি ? আমরা কতটুকু করছি আমাদের জীবনে সুন্নাহের পাবন্দি? কয়জন আছি সুন্নাতি তরীকায় দাড়ি রাখছি, টাখনুর উপর কাপড় পরিধান করছি নাকি শুধু মিষ্টি খাওয়ার সুন্নাহের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখছি?
জানতে প্রশ্ন করি নিজেকে । আরো জানতে বইটি পড়ি।
দ্বীনের পথে চলা পৃথিবীর মধ্যে প্রথম সবচেয়ে কঠিন কাজ অনেকটা জ্বলন্ত কয়লা হাতে নিয়ে রাখার মত।
একজন মানুষ আমাদের সমাজে দ্বীনদার হয়ে গেলে চতুষ্পার্শ্বে নানারকম সমস্যা তাকে জর্জরিত করে তোলে- এরকম একটি টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে সাজানো হয়েছে এই উপন্যাসটি যেখানে মূল উপজীব্য দ্বীন পালনে কতটুকু সংগ্রাম করে মানুষকে এগিয়ে যেতে হয়।
জীবনধর্মী এই রচনাটি সবার ভালো লাগবে আশা করি।
আন্দালুস, শব্দটিও হয়তো অনেকের কাছে অচেনা। অথচ যিনি এর ইতিহাস জানেন, এই ছোট্ট শব্দটিই তার হৃদয়ে আলোড়ন সৃষ্টি করার জন্য যথেষ্ট। কিভাবে মুসলিম বীর সেনা তারিক বিন যিয়াদ মাত্র ৭ হাজার সৈন্য নিয়ে এক লক্ষের অধিক সদস্য নিয়ে গঠিত জালিম শাসক রডারিকের বাহিনীকে পরাজিত করলেন তা আজও সবাইকে অবাক করে দেয়। লোভের তাড়নাই সে মুসলিম বাহিনী শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয় ইউরোপ দখল করতে গিয়ে।
আন্দালুস ছিল জ্ঞান-বিজ্ঞানের অভয়ারণ্য। দীর্ঘ ৮০০ বছর মুসলিমরা কিভাবে ইনসাফের সাথে এ অঞ্চল শাসন করেছেন তা জানা যাবে এ বইয়ে।বিজয়ী দলের রণকৌশল সম্পর্কে এ বইয়ে ধারণা দেয়া আ
মুসলিম বিশ্ব আজ পথহারা, হতাশ এবং দিকভ্রান্ত। কিন্তু ঘুরে দাঁড়ানোর কোন রাস্তাই যেন আমরা পাচ্ছিনা। বিধর্মীরা আমাদের তিলে তিলে শেষ করে দিচ্ছে। যেমন হুজুর(সাঃ) বলেছিলেন খেতে বসে দস্তরখানে যেমন একে অপরকে ডাকে তেমনিভাবে সকল বিধর্মী এক হয়ে মুসলিমদেরকে নিধনের জন্য একে অপরকে ডাকবে।
ঘুরে দাঁড়াতেই হবে।আজ এখনই …।।
বইটিতে দারুন কিছু বৈশ্বিক ভাবনা শেয়ার করা হয়েছে কিভাবে মুসলমানরা তাদের সোনালী দিনের ইতিহাস ফিরিয়ে আনতে পারে।
প্রিয় নবীজির সকল মানব এবং জিন জাতির জন্য রাহমাতুল্লিল আলামিন হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। তাইতো আজ দেড় হাজার বছর হাজার বছর পরেও দেখা যায় বিধর্মীরাও তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং অন্যান্য গুণাবলীতে সমভাবে মুগ্ধ।
বিধর্মী পন্ডিতের লেখা যিনি ভিন্ন দৃষ্টিতে নবীজিকে দেখেছেন। অনুধাবন করার চেষ্টা করেছেন কিভাবে তিনি পরিবর্তন করেছিলেন একটি জাহিলিয়াতপূর্ণ জাতিকে।
কিভাবে জন্ম দিয়েছিলেন এক নতুন সভ্যতা সৃষ্টিকারী কিছুসংখ্যক নক্ষত্রসম মানুষদের যাদেরকে আমরা সাহাবী হিসাবে জানি এবং মানি।
রমজান আসে, রমজান আবার চলেও যায়… কিন্তু আমরা কি রমজান পালনের মধ্যে থেকে নিজেদেরকে সত্যিকার অর্থে পরিবর্তন করতে পারছি ? নিজের জীবনের ইসলামিক অনুশাসন কতটুকু জারী করতে পেরেছি আসলে? সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ব্যাপার তো অনেক দূরের কথা । রমজানের শিক্ষাগুলো জীবনের সঠিক তরীকায় বাস্তবায়ন করতে না পারলে ওপারে মুক্তি মিলবে না এটা নিশ্চিত ।
ইসলামি ইতিহাস গ্রন্থটি মিশরের দুই প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ ও ইসলামি স্কলার কাসিম আবদুল্লাহ ইবরাহিম ও মুম্মাদ আবদুল্লাহ সালিহ-এর তত্ত্বাবধানে মিশরকেন্দ্রিক ফরিকুল বুহুস ওয়াদ দিরাসাতিল ইসলামিয়া (ইসলামি গবেষণা ও অধ্যয়ন পরিষদ) হতে প্রকাশিত ইতিমধ্যে যা চল্লিশবারের অধিক পুনঃমুদ্রিত হয়েছে।
মানুষের পৃথিবীতে আসার একটি ক্রমধারা আছে কিন্তু যাওয়ার কোন সিরিয়াল নেই । কে কখন পরপারে চলে যাবে এক আল্লাহ ছাড়া কেউ তা জানে না । আমরা রমজানে রোজা রাখি নিজেকে পরিবর্তনের চেষ্টা করি কিন্তু ভবিষ্যতে রমজান পাব কিনা তার কোন গ্যারান্টি নাই। তাই যে রমজানকে আমার সামনে উপস্থিত পাবো তাকে সর্বতোভাবে গ্রহণ করে রমজানের হক আদায় করাই হবে সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ।
By মাওলানা সফিউল্লাহ ফুয়াদ ., মাওলানা ক্বারী সিদ্দিক আহমদ বান্দবী রহ
শিক্ষকতা একটি মহান পেশা। এই পেশায় টিকে থাকতে হলে চাই ধৈর্য ও সাহস এবং আত্মত্যাগ করার মানসিকতা। ছাত্রদের প্রতি দায়িত্ব যেন পালন করতে হয় তেমনি নিজের ইলমী যোগ্যতা সমানতালে বাড়াতে হয়। অতীতকালের শিক্ষকরা ছিলেন দেবতুল্য। তাদেরকে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে সম্মান করা হতো অধুনাকালে শিক্ষকতার সেই সুনাম হারিয়ে যাচ্ছে। সমাজে শিক্ষকরা অবহেলিত অনেক ক্ষেত্রে নির্যাতিত হন। কিন্তু কেন এই অবক্ষয়…!!??
জান্নাতে তো সবাই যেতে চাই , তাই না?
কিন্তু তার জন্য যথাযথ প্রস্তুতি নিচ্ছি নাকি অলীক স্বপ্ন দেখায় জীবন বরবাদ করে যাচ্ছি? আমরা কি জানি দান খয়রাত আল্লাহর রাগকে প্রশমিত করে ? এই বিষয়টি কেন জানি আমাদের কাছে খুব উপেক্ষিত। দান-খয়রাত আপনারা আমলকে বাড়িয়ে দেবে বহুগুণ এমনকি মৃত্যুর পরও সদকায়ে জারিয়া হিসাবে পেতে থাকবেন কবরে।
এতো বড় নেয়ামতকে আমরা কেন তাহলে দুহাত ভরে গ্রহণ করছি না!!! দানের ফযীলত এবং পদ্ধতি বিস্তারিত জানতে চলুন বইটি পড়ি।
প্রিয় নবীজির জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপ যেন এক একটি বিরাট শিক্ষণীয় বিষয়..
কিভাবে তিনি কথা বলতেন , তাঁর উপদেশের মধ্যে কি ধরনের জাদুকরী মহিমা ছিল, কিভাবে তিনি আচরণ করতেন সর্বস্তরের মানুষের সাথে তা চিরকালের জন্য আমাদের জন্য শিক্ষনীয়।
আমাদের সমাজে সুন্দরভাবে বাঁচতে এবং চলতে ফিরতে নবীজির দেখানো রাস্তা অনুসরণ করতে হবে । আর সেজন্য পড়তে হবে বইটি।
একাডেমিক যত লাইন আছে তন্মদ্ধে সবচেয়ে জটিল এবং একই সাথে কঠিন হলো ওয়ারাসাতুল আম্বিয়া তথা তালিবুল ইলম তৈরির কাজ। এখানে যেমনি জাহেরী জ্ঞান অর্জন করতে হয় সেই সাথে আত্নিক উৎকর্ষতাও সাধন করতে হয়।
তাই দ্বীনদার, হেকমতওয়ালা আল্লাহর বান্দা তৈয়ার করতে প্রয়োজন সুস্পস্ট দিকনির্দেশনা, নবীর তরীকার যথোপযুক্ত অনুসরণ এবং অনুকরন আর দিলের মেহেনত। আসুন, যারা আমরা আল্লাহর রাস্তায় ইলম হাসিলের অথবা ইলম বিতরনের গুরুদায়িত্ব পেয়েছি তারা বইটি হাতে নিই এবং আমাদের ধ্যান ধারনাকে আরো পরিশুদ্ধ করি।
আল্লাহ তাআলা নারীদের জন্য দ্বীন পালন অনেক সহজ করেছেন। মাত্র চারটি কাজ ঠিকমতো করলেই তারা জান্নাত লাভ করতে পারবে। নারীদের জন্য বাইরের জগতে বিচরন সীমিত করা হয়েছে যার ফলে বেশি মানুষের সাথে তাদের উঠাবসা করতে হয় না এবং যেহেতু তারা পর্দার ভিতরই অধিকাংশ সময় থাকেন তাই সুতরাং তাদের অপরাধ করার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায়।
তাই নারী হিসেবে জন্ম নেয়াটা তাদের জন্য এক বিরাট নেয়ামতের ব্যাপারই বলতে হয়। সব সময় মনে রাখতে হবে আখেরাতের মুক্তিই আসঅল। দুনিয়া ক্ষণিকের জীবনের মায়া এবং দুনিয়ার প্রাপ্তি আখেরাতের তুলনায় কিছুই নয়।
নারীদের জন্য জান্নাত লাভ সহজ বটে কিন্তু শর্ত হ
ফিকহ নিয়ে যারা সমকালীন বিশ্বে চিন্তা ভাবনা করেন তাদের জন্য এটি দারুন একটি সংগ্রহ হতে পারে। আমাদের ইলম কম কিন্তু বলার সময় আমরা অনেক কিছুই বলে থাকি যার অধিকাংশ ভুলে ভরা। ফিকহ অত্যন্ত স্পর্শকাতর বিষয়। সুতরাং, এই বিষয় নিয়ে কথা বলার আগে সর্বাধিক সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন।
আমাদের আইডল কারা? কাদের কে আমরা অন্ধভাবে অনুসরণ করছি!! আমাদের ইসলামের জগতে কি কোন বড় মনিষী নেই? আসলে আমরা ইতিহাস ভুলে গিয়েছি। আমাদের সোনালি অতীত কে ভুলিয়ে দেয়া হয়েছে যেন আমরা তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে বিশ্ববিজেতা হতে না পারি। অথচ তারাই আমাদের আলোকবর্তিকা ছিলেন। তাদের সংগ্রামী জীবনের মধ্যই আছে উত্তম আদর্শ যা আমাদের যুগে যুগে অনুপ্রানিত করে এবং সাহস যোগায়।
কিশোর বয়স হলো স্বপ্ন দেখার। কিশোরদের স্বপ্ন কোন বাধা মানেনা। এই জীবন সম্পূর্ণ ভিন্ন। আপনার কি ইচ্ছা করে না আবার সেই দিনগুলোতে ফিরে যেতে? বাস্তবতার রুক্ষ সময়গুলো আমাদের এক বিন্দু অবসর দেয় না, বাস্তবতা মানেই স্বপ্নের অপমৃত্যু।
কিন্তু তাই বলে কি স্বপ্ন দেখা বারন? স্বপ্ন কি কখনো বাস্তবতার মুখ দেখে না?
চলুন মহাকাশ মহাকাল বইটি হাতে নিই, হারিয়ে যাই কিছুক্ষনের জন্য নিজেরদের স্বপ্নের দুনিয়াতে।
জীবন যেন এক আলো আঁধারের গল্প । সেখানে ইসলাম যেন এক আলোকবর্তিকা। যারা ইসলামের আলোয় ধন্য হয়েছেন তারা পেয়েছেন সুপথের প্রাপ্তি।
অন্যদিকে যারা ইসলাম থেকে নিজের জীবনকে বিছিন্ন করেছেন তাদের জীবনে নেমে এসেছে ঘোর অমানিশার অন্ধকার। সমাজের উঠতি বয়সের ছেলেরা যখন দ্বীন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তারা আস্তে আস্তে পশুতে পরিণত হয়।
অপরপক্ষে, ইসলামের সুশীতল স্পর্শে লোহাও তামা হয়ে যায়। আমাদের চারপাশে জীবনের বিভিন্ন ঘটনাকে উপজীব্য করে রচিত হয়েছে এই কিতাবটি যেখানে বারবার ঘুরে ফিরে এসেছে দ্বীনহীন পশুসুলভ জীবন কিভাবে মানুষকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়।
By মাওলানা সফিউল্লাহ ফুয়াদ ., মাওলানা ক্বারী সিদ্দিক আহমদ বান্দবী রহ.
শিক্ষক মানুষ গড়ার কারিগর একথা আমরা সকলেই জানি ।
কিন্তু একথা কি কখনো ভেবে করে ভেবে দেখেছি কারিগর হতে গেলে নিজেরও কারিগরি বিদ্যা শিক্ষা অত্যন্ত জরুরী। আদর্শ শিক্ষক হওয়া বোধকরি পৃথিবীর কঠিনতম কাজ । হাজার হাজার ছাত্রের আলোকবর্তিকা যিনি তাকে হতে হবে সূর্য এর মতো আলোকোজ্জ্বল। তাই নিজেকে গড়তে হবে উপযুক্ত শিক্ষক হিসেবে। উপযুক্ত শিক্ষক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে মানবীয় গুণাবলীর পাশাপাশি একাডেমিক নলেজ থাকাও জরুরী এবং সেই সাথে থাকতে হবে আত্মত্যাগের মানসিকতা ।
নচেৎ আদর্শ শিক্ষক হওয়া সম্ভব নয়।
দীর্ঘ দুই শতাব্দী ধরে চলা তীব্র রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ এ সম্পর্কে কমবেশি সকলেই জানা থাকার কথা ক্রুসেড আর হযরত সালাউদ্দিন আইয়ুবী (র:) একে অপরের পরিপূরক। মুসলমানদের দুনিয়া কাঁপানো এই বিজয় আমরা আজোও গর্বভরে স্মরন করি।
নুয়ে পড়া আত্মবিশ্বাসের একটি উম্মাহকে এখনো আশার আলো জাগিয়ে রেখেছে এই মহান বিজয়। ভবিষ্যতে আমরা আবার সেই সোনালী দিন পাব এই প্রত্যাশা আজও আমরা করি।
এই মোবারক জিহাদ আমাদের শেখায় আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল আর শত্রুর বিরুদ্ধে হার না মানার মানসিকতা।
তাতার আমাদের মুসলমানদের জন্য সবসময়ই প্রাসঙ্গিক। বর্তমান সময়ে আরো বেশি প্রাসঙ্গিক। দোয়া করি এটি আমাদের তরুণদের হাতে হাতে উঠে আসুক। ‘ওয়া ইসলা..মা….হ’ বলে আইনে জালুতের মাঠে কুতযের সেই পাষাণ নিনাদ আমাদের রক্তে কাঁপন ধরাক। মাওলানা আবদুল আলীম অনূদিত এই গ্রন্থ তার বিষয় তথ্যশক্তি টার্গেট এবং ভাষার সৌকর্যে আমাদের বাঙলা সাহিত্যে একটি উত্তম সংযোজন বলে বিবেচিত হবে। ইনশাআল্লাহ
মুসলমানদের মন শরীর সব যেন নির্বিষ হয়ে গেছে…।
কাফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা তো বহু দূরের কথা, সামান্য প্রতিবাদ করার সামর্থ্য টুকু যেন অবশিষ্ট নেই। এক ঘোর অমানিশার অন্ধকারের ভিতর দিয়ে পার হচ্ছি আমরা। কাফের মুশরিকরা সবাই এক জোট হয়ে খাবলে খাচ্ছে মুসলমানদের অস্থি মজ্জা।
এমন পরিস্থিতিতে একটি অস্ত্র সাফল্যজনকভাবে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করা সম্ভব। তা হচ্ছে অর্থনৈতিক সক্ষমতা। এর মাধ্যমে আমরা করতে পারি তাদের বয়কট করতে, পারি এক আছাড়ে ছুঁড়ে ফেলতে ।
জেগে উঠতে হবে আরেকবার । তাদেরকে অর্থনৈতিক ভাবে বয়কটের মাধ্যমে আমাদেরকে ঘুরে দাড়াতে হবে।
আসুন বইটি পড়ি, নত
আল্লাহ প্রদত্ত একমাত্র আসমানী কিতাব হলো আল-কোরআন। বর্তমান জমানায় এ ছাড়া অন্য সব কিছুই বাতিল বলে গণ্য। কিন্তু বিধর্মীরা তাদের মনগড়া মতবাদ প্রচারে সবসময়ই সচেষ্ট। তারা বিভিন্নভাবে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। তার জন্য তারা এখন টার্গেট করেছে আমাদের আসমানী গ্রন্থ আল-কোরআন কে। এখন সময় এসছে তাদের এই নীলনকশা চুরমার করে দেয়ার। মেধার এই বুদ্ধিবৃত্তিক লড়াইয়ে আমরা পিছিয়ে পড়লে সমগ্র উম্মাহ মহাবিপদে পড়ে যাবে। অতএব, সময় থাকতে সাবধান হতেই হবে।
মহাগ্রন্থ আল কুরআন এর পরতে পরতে লুকিয়ে আছে রহস্যর মায়াজাল এবং পরাবাস্তবতার হাতছানি!
কুরআনের প্রতিটি আয়াতের সাতটি জাহেরী বা প্রকাশ্য এবং সাতটি বাতিনী অর্থাৎ অপ্রকাশ্য অর্থ আছে। আমরা তার কয়টি জানি? আসলে কয়টি জানা সম্ভব?
কুরআনে সংখ্যাতত্ত্বের জাল বিশ্বসেরা বিশ্লেষকদেরও মাথা নষ্ট হতে বাধ্য। বিজ্ঞান স্বীকার করেছেন কুরআন কোন মানব রচিত গ্রন্থ হতে পারে না। এটি অবশ্যই একটি ঐশী শক্তি হতে নাযিলকৃত যাকে আমরা আসমানী কিতাবে হিসাবেই জেনে থাকি।
নৈতিক অবক্ষয় আমাদেরকে নিয়ে গেছে ধ্বংসের অতল গহবরে । ভালো মন্দ বিচার করার ক্ষমতা আমাদের ধ্বংস হয়ে গেছে অনেক আগেই। যার ফলে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ভয়াবহ নৃশংসতা প্রবেশ করেছে। মানুষ পরিনত হয়েছে পশুতে।
রসাতলে যাওয়া এই নষ্ট সমাজ কে কিভাবে বাঁচাবো আমরা? কিভাবে এই জনপদের মানুষদের সম্বিৎ ফিরে আসবে?
ভাবতে হবে দেরি হয়ে যাওয়ার আগেই।
শিশুরা গল্প শুনতে এবং বলতে ভালোবাসে। অবচেতন মনে তারা সেইসব গল্পের চরিত্রে নিজেকে কল্পনা করে। গল্পের কাহিনীর সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। তাই শিশুতোষ সাহিত্য বাচ্চাদের কচি মনের নির্মল আনন্দের এক অবারিত খোরাক।
কিন্তু একই সাথে তা হওয়া চাই নিষ্কলুষ, শিক্ষামূলক এবং ধর্মীয় অনুশাসনমুখী। নচেৎ তাঁর সরল মনে তা উথাল পাথাল ঢেউয়ের সৃষ্টি করবে, তাকে করবে পথভ্রষ্ট। সেই নিরিখে সোয়াদ আপনার বাচ্চার সরল মনে দারুন শিক্ষামূলক আনন্দের দোলা দিয়ে যাবে।
তাকে বইটি উপহার দিয়ে পড়তে দিন, আনন্দটা আপনার সাথে ভাগাভাগি করতে আপনার বাবু কিন্তু ভুলবেনা সেটা নিশ্চিত।
আচ্ছা আমরা হজ্ব করতে কেন যাই? উত্তর -খুব সহজ- যিনি গিয়েছেন তাকে জিজ্ঞাসা করুন, জানতে পারবেন হজ্ব এর সাথে কেমন আবেগ জড়িয়ে থাকে । এটি শরিয়তের অন্যতম হুকুম-আহকাম তবে সামর্থ্যবানদের জন্য বিশেষভাবে বরাদ্দ। হজ্ব এর অনেকগুলো বাতিনী ফায়দা আছে যে সাদা চোখে আমরা বুঝিনা। হজ্ব করতে যাওয়া মানে আল্লাহর ঘরে যাওয়া যেখানে গেলে কেউ খালি হাতে ফেরেনা কিন্তু শর্ত হলো খাস দিলে তওবা করতে হবে। 'হজ—যে শিক্ষা সবার জন্য' বইটি পড়লে হজ্ব এর ব্যাপারে অনেক অজানা তথ্য জানা সহজতর হবে।
আমাদের ধর্ম পালন বাড়াবাড়ি আর ছাড়াছাড়ির মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে!!!
আমরা তাসাউফ নিয়ে অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করি, অন্যদিকে শরীয়াহ এর ব্যাপারে আমাদের কোন মাথাব্যাথাই নেই । শরীয়ত এবং তাসাউফ সাংঘর্ষিক নয় বরং একে অপরের পরিপূরক- অনেকটা এক ক্লাস থেকে আর ক্লাসে ওঠার মতো।
শরীয়ত যেখানে হুকুম-আহকাম নিয়ে জোর দেয়, সেখানে তাসাউফ কলব পরিষ্কার করা নিয়ে কাজ করে ।
কিছু না বুঝেই লাফালাফি করলে আসলে লাভের থেকে ক্ষতিই বেশী হবে আমাদের।
ভ্রমণ পিপাসু মানুষদের জন্য এটি একটি অনবদ্য উপহার । যারা ইসলাম নিয়ে ভাবেন, ইসলাম পড়তে ভালোবাসেন এবং ইসলামের ইতিহাস নিয়ে যাদের দুর্বলতা আছে তাদের ভাবনার জগতে এটি অনেক বেশি নাড়া দেবে। কারণ এখানে লেখক তুরস্কে গিয়েছিলেন যে একসময় উসমানীয় সালতানাতের রাজধানী ছিল। লেখক বিভিন্ন ঘটনার সাথে তার এই ভ্রমণকে একাত্ম করে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন। নিঃসন্দেহে পাঠক অনেক কিছু জানার পাশাপাশি নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত হয়ে যাবে।
দুনিয়ার সবচেয়ে বড় নাস্তিকও বিশ্বাস করে যে মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী- মৃত্যু থেকে বেঁচে থাকতে পারে এমন কোনো মাখলুক আল্লাহ পাক সৃষ্টি করেননি।
মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতেই হবে। কিন্তু ভয়ংকর এই কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হতে আমরা কি পর্যাপ্ত প্রস্তুতি গ্রহন করছি? কবি বলেন, এমন জীবন করিও গঠন, মরিলে হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভুবন- এরকম বরকতময় জীবন লাভ করতে গেলে শরীয়তের ইলম এবং তদানুযায়ী আমল।
চলুন সে পথে পা বাড়ানো যাক…
একদিকে লাগামহীনভাবে করতে থাকবো পাপ, অন্যদিকে চাইতে থাকবো মাফি…।।
এভাবে কি দোয়া কবুল হওয়া সম্ভব?
আসলে আমরা আত্মপ্রবঞ্চনার শিকার। দোয়া কবুল করতে গেলে কতক শর্ত পালন করা আবশ্যক। এ বিষয়ে জ্ঞান লাভ করা তাই অতি জরুরি।
এজন্য পড়তে হবে বইটি কিভাবে দোয়া কবুল করাতে হয়। মনে রাখতে হবে ভাগ্য পরিবর্তন হয় দোয়া দিয়েই।
আপনি কি আল্লাহ কে পেতে চান? তাহলে দুনিয়ার মোহ ত্যাগ করুন। দুনিয়া আর আল্লাহ এই দুইটি একসাথে চলতে পারেনা। আমাদের পূর্বপুরুষ যারা আল্লাহ ওয়ালা ছিলেন তাদের জীবন পর্যালোচনা করুন- উত্তর পেয়ে যাবেন। তাদের জীবন ও কর্ম হওয়া উচিত আমাদের জন্য আদর্শ। সেসব মহামানবদের নিয়েই এই রচনা। নিজের জীবনের সাথে একটু মিলিয়ে দেখি, কোথায় আছি আমরা ।
আমাদের মনে রাখতে হবে যে আমরা একবিংশ শতাব্দীতে বসবাস করছি, সাড়ে চোদ্দশ বছর আগে কোন একটা সময়ে নয়…।
আমরা সাহায্যের জন্য হাত তুলে শুধু আসমান পানে চেয়ে থাকি তবে কাজের কাজ কিছুই হবেনা। আমাদের করতে হবে হাড়ভাঙ্গা মেহেনত।
লক্ষ্য ঠিক রেখে রাসূলের সুন্নাহ মোতাবেক কাজ করলে তবেই আসবে আসমানী সাহায্য - নচেৎ নয়।
এ বিষয়টি আমাদের সকলের মনে রাখা একান্ত কর্তব্য যদি আমরা আসলেই আল্লাহ সাহায্য প্রার্থী হয়ে থাকি ।
ডা. রাগেব সারজানী ছোট এ বইয়ের অল্প কয়েকটি পৃষ্ঠায় চলমান সমাজকে কেটে ছিঁড়ে বর্তমান যুব সমাজের একটি ভয়াবহ বাস্তবতাকে তাদের সামনে তুলে ধরেছেন। ইতিহাসের সোনালী যুবকদের গল্প শুনিয়েছেন আর তুমুল আঘাতে তাদেরকে লজ্জিত করেছেন। অনুশোচনা বোধ জাগ্রত করেছেন। গভীর পর্যবেক্ষক দৃষ্টিতে বের করেছেন অধগামিতার কারণগুলো। এরপর তিনি তাঁর উজ্জল তর্জনীর লক্ষভেদী ইশারায় এমন কিছু দিক দেখিয়েছেন যেগুলো আপনাকে পরিবর্তন করে দিবেনা; তবে বলে দিবে আপনার কেন পরিবর্তন হওয়া দরকার এবং কীভাবে।
সমাজের বেশিরভাগ মেয়ে যেখানে অশ্লীলতা ও পঙ্কিলতার মধ্যে ডুবে যাওয়াকে জীবনের সার্থকতা যেখানে মনে করছে সেখানে কিছু সংখ্যক নারী স্রোতের প্রতিকূলে পাগলের মতো সাঁতরে যাচ্ছে ইসলামকে আঁকড়ে ধরে…।
তারা কি পারবে ইসলামের চেতনাকে সমুন্নত রেখে নিজেকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে ? পারবে কি তারা সমাজকে বদলাতে?
এত সব প্রতিকূলতা পাড়ি দিয়ে কিভাবে তারা মঞ্জিল মকসুদে পৌঁছুবে -
দারুন ব্যতিক্রমী একটি বই মাহিন মাহমুদ এর ।
না পড়লে পুরাই মিস।
আচ্ছা আপনারাই বলুন তো দ্বীন পালন করা, দ্বীনের দাওয়াত দেওয়ার কি কোন অপরাধের পর্যায়ে পড়ে?
যদি তাই না হয়ে থাকে তাহলে যুবসমাজের যেসব অংশ আল্লাহ শরীয়তে প্রতি ঝুঁকে পড়ে তাদের উপর এত অত্যাচার ,অবিচার এবং মানসিক নিপীড়নের শিকার হন কেন? কেন তারা মানুষকে দাওয়াত দিতে গেলে মানুষ তাদের দূর দূর করে তাড়িয়ে দেয় বিচিত্র সব ব্যবহার করে?
বর্তমান সমাজের বিভীষিকাময় পরিস্থিতির গল্প উঠেছে উঠে এসেছে এই বইটিতে। থাকছে এই অবস্থা থকে পরিত্রানের উপায়।
একবার চোখ বুলিয়ে নিলেন মন্দ হয় না .
কি বলেন?
প্রিয় নবীজিকে দুনিয়া এবং আখেরাতে পেতে হলে নবীজির প্রতি থাকতে হবে নিখাদ ভালোবাসা।
আর তার প্রতি ভালোবাসার প্রমাণ মেলে তাঁর নির্দেশিত পথে নিজের জীবনকে চালানোর মাধ্যমে। হুজুরের জামানায় সাহাবীরা যে পরিমান ভালোবাসা দেখিয়েছেন এবং যে পরিমাণ আত্নত্যাগ করেছেন তাই আমাদের চলার পথের পাথেয়। তাদের দেখানো রাস্তা মোতাবেক চললেই পাওয়া যাবে হুজুরের শাফায়াত ওপারে।
এপারের মিলবে শান্তি সমৃদ্ধি এবং নিরাপদ জীবনের নিশ্চয়তা ইনশাল্লাহ।
আমাদের অধুনা সমাজের নানা রকম বুদ্ধিবৃত্তিক ফেতনা জালের মতো ছড়িয়ে আছে বোধ করি তার একটি হল মহিলাদের নামাজ পড়ার বিষয়টি।
কিছুসংখ্যক অতিউৎসাহী মানুষ বিশেষত বিপথগামী মহিলারা এ বিষয়ে বাজার গরম করছে। অনেক জায়গাতে মহিলারা ইমামতি পর্যন্ত পড়া শুরু করে দিয়েছে।
এ ব্যাপারে ইসলাম কি বলে আসলে…।
মহিলাদের নামাজ পড়ার জায়গায় বিষয়ে ইসলাম এবং পূর্ববর্তী জমানোর সাহাবীরা কি ধরনের সাবধানতা অবলম্বন করেছে এ বিষয়ে আমাদের অধিকাংশের ধারণা ভাসাভাসা।
চলুন কিতাবটি পড়ে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানি, মা-বোনদেরকে হেফাজতে রাখি।
কাফির মুশরিকরা যেসব বিষয় নিয়ে ইসলাম নিয়ে কটাক্ষ করে বা তীর্যক মন্তব্য করে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বোধকরি বহুবিবাহ এর বিষয়টি। কিন্তু চরিত্র নিষ্কলুষ রাখা এবং সামাজিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য এটির আসলে কোন বাস্তবসম্মত বিকল্প আছে কিনা এগুলো নিয়ে আমরা মাথা না ঘামিয়ে বরং ইসলামের ছিদ্রান্বেষণ করতে অধিকতর মনোযোগী।
কিতাবটিতে বহুবিবাহের বিপক্ষে যারা থাকেন তাদের কে দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেওয়া হয়েছে দেখানো হয়েছে কেন কোন পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ কেনই বা এই সিস্টেম থাকা জরুরী।
সবাইকে বইটি পড়ার বিনীত আমন্ত্রণ রইল।
মানুষ ভুল করবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু নবী-রাসূলগণ ভুলের উর্ধ্বে। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হুযুর সাল্লাল্লাহু সাল্লাম মানবিক দুর্বলতার প্রতি কেমন আচরণ করেছেন তা স্টাডি করলে বিস্মিত হতে হয়। তিনি ছিলেন ধৈর্যর পাহাড়। মানুষের সমস্ত ইচ্ছাকৃত,অনিচ্ছাকৃত সবধরনের ভুলের জন্য ক্ষমা করে দিতেন। শুধু আল্লাহ বিরোধী কিছু করলে তিনি তা আল্লাহর পক্ষ হতে প্রতিশোধ নিতেন তাও পরিবর্তন হয়ে গেলে তাকে ক্ষমা করে দিতেন।
এই কিতাব পড়লে তার জীবনের অত্যাশ্চর্য দয়ার দিকটি বিশদভাবে জানা যাবে।
নীতি নৈতিকতা ও মূল্যবোধ যেকোন ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ।আমাদের ইসলামে এটি অন্যতম মূল ভিত্তি।
নীতি নৈতিকতা এবং মূল্যবোধের অস্তিত্ব না থাকলে শুধুমাত্র কিছু আহকাম পালনের মাধ্যমে ইসলাম পরিপূর্ণ তা কখনোই পেতে পারে না । আমাদের জীবনকে আমরা নিজেদের মতো করে সাজিয়েছি যেখানে ইসলামী ছিটেফোটাও নেই। অন্যদিকে বিধর্মীদের নৈতিকতা দেখলে অবাক হয়ে যেতে হয় , আর সত্য ধর্মের অনুসারী দাবি করার পরও আমরা নিজেদের জায়গা থেকে আসলে কতটুকু সহী ?
মুসলিম সমাজে সবচেয়ে ঘৃণিত একটি প্র্যাকটিস আছে, তা হলো আমরা মুসলমানরা একে অপরের দোষ খুঁজে বেড়াই, সেগুলো সদম্ভে বর্ণনা করি এবং এই নিয়ে আমরা এক ধরনের আত্নতৃপ্তিতে ভুগি। কত জঘন্য এই স্বভাব!
গীবত করা নিজের মৃত ভাইয়ের গোস্ত খাওয়ার সমান। অন্যদিকে পরনিন্দা, পরচর্চা এগুলো আল্লাহপাকের নিকট অতীব ঘৃণিত কর্ম।
আমরা কি পারিনা নিজেকে এই লজ্জাস্কর কাজ থেকে বিরত রাখতে? আমরা কি পারিনা আমাদের সমাজকে সুন্দর করে তুলতে এবং পরস্পরের সাথে ভ্রাতৃত্ব বন্ধনে আবদ্ধ হতে?
চলুন না, নিজেকে পরিবর্তনের লক্ষ্যে বইটি হাতে নিই এবং শিখি কিভাবে নবীজি (সাঃ) এর বাতানো তরীকা দিয়ে এই ফিতনা থে
বিজ্ঞানীদের কাছে “ধূমপানে বিষপান”-
কিন্তু ধূমপায়ীদের কাছে ধূমপান মধুপান এর মতো। আপনি কি জানেন , ধূমপানে শুধু আপনি না আপনার আশেপাশের মানুষগুলোকে বিশেষত পড়িবারের সদস্যদের বিপদগ্রস্ত করছেন।
ধূমপান বন্ধে সভা সিম্পোজিয়াম এবং সেমিনারের অভাব নেই। নেই চটকদার বিজ্ঞাপনেরও। কাজের কাজ হচ্ছেটা কি? প্রতি বছর মৃত্যুবরণ করে সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে।
আমরা কি নেশার কাছে হার মেনে বসে আছি ? আপনি যদি ধূমপান ছাড়তে না পারেন তাহলে আপনার ধূমপান ত্যাগের জন্য কিছু নিশ্চিত টিপস দরকার ।
সেই লক্ষ্যেই বইটি লেখা । আমাদের বিশ্বাস ধূমপান ছাড়ার ক্ষেত্রে আপনি অনেক দূর এগি
কোরআন কি নাজিল হয়েছে শুধুমাত্র আলেমদের জন্য? যারা আমজনতা তাদেরকে কি এটি শেখার প্রয়োজন নেই ? নিশ্চয়ই আছে । কোরআন শিক্ষা করা খালি আলেমদেরই দায়িত্ব নয় বরং এটি প্রত্যেকেরই বিশেষত প্রত্যেক মুমিন ব্যক্তির মনে তামান্না থাকা উচিত একে হেফয করার ব্যাপারে। বস্তুতঃ যারা জেনারেল লাইনে পড়েছেন তাদের জন্য কোরআনের হেফয করা যথেষ্ট শ্রমসাধ্য ব্যাপার । এ বিষয়টি সহজভাবে বোঝানো হয়েছে এবং কিছু অতি গুরুত্বপূর্ণ টিপস শেয়ার করা হয়েছে যার মাধ্যমে আপনি তাড়াতাড়ি কোরআন মুখস্থ করার ক্ষমতা অর্জন করতে পারবেন ইনশাল্লাহ।
বইটিতে লেখক শুধু ইতিহাস বর্ণনা করেই ক্ষান্ত হয়নি বরং এ থেকে অর্জিত শিক্ষা তুলে ধরেছেন। সাথে সাথে ইতিহাস সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তি বর্গের পরিচিতি নিয়ে আলোচনা রয়েছে। বইটির দ্বিতীয় খন্ডের শেষে মুসলিম, খ্রিষ্টান উভয় শিবিরের ব্যাক্তিবর্গের পরিচয় রয়েছে। এতে পাঠক কোন ব্যাক্তি সম্পর্কে জানতে চাইলে সেখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। এছাড়াও পরিশেষে নির্ঘন্ট যুক্ত করা হয়েছে। ফলে পাঠক কোন স্থান সম্পর্কে ভুলে গেছে টীকা দেখে নিতে পারবেন।
পুরো ইতিহাস যেহেতু মোট ছয় খন্ডে হবে তাই প্রকাশনীর সম্পাদনা পর্ষদ কর্তৃক বাকি ইতিহাসগুলো পরিশেষে সংক্ষেপে তুলে ধরা হয়েছে যেন পাঠক অল্প হলেও প
মুহাম্মদ আল ফাতিহ ছিলেন যুগ শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়ক, ইসলামিক চিন্তক। তিনি একটি ইতিহাস ।ইসলামের মহান যেসব বিজয় রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম ছিল কন্সট্যান্টিপোল বিজয় ।
সুলতান মোহাম্মদ ফতেহ এর হাত ধরেই সূচিত হয়েছিল খুলে গিয়েছিল ইউরোপে মুসলমানদের জয়জয়কার। এই মহান ব্যক্তি কে স্মরণ করেই এ কিতাবটি লেখা যেখানে তার জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে সে উঠে এসেছে ।
নতুন প্রজন্মের শিক্ষার জন্য একটি অসাধারণ কিতাব। ইসলামের সোনালী দিন আজও আমাদেরকে উজ্জীবিত করে নতুন করে কর্মযজ্ঞে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য।
আল্লাহ প্রেরিত মহাগ্রন্থ আল-কোরআন যেন এক জীবন্ত ইতিহাস। কোন সন্দেহ নেই , এইসব ঘটনা যেমন মনকাড়া তেমনি শিক্ষামূলক। কোরআনের এইসকল ঘটনার রেফারেন্স টেনে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের কে যেন সতর্ক করছেন। কোরআনে উল্লিখিত এইসকল ঘটনাসমুহ আমাদেরকে ভুল সংশোধন করতে সাহায্য করে। নতুন করা পথ চলতে শেখায়। জগতে আল-কোরাআনের থেকে বড় শিক্ষক আর নেই।